দিল্লিতে নয় ইলাহাবাদ হাইকোর্টের তত্ত্ববধানেই হাথরস মামলা, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

সুপ্রিম কোর্ট নয় ইলাহাবাদ হাইকোর্টের নজরদারিতেই হবে হাথরসকাণ্ডে তদন্ত। মঙ্গলবার এমনটাই জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। নিহত দলিত নির্যাতিতার পরিবারের আর্জিও খারিজ করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে দিল্লিতে মামলা সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই বলেও জানিয়েছে প্রধানবিচারপতির বেঞ্চ।
 

Saborni Mitra | Published : Oct 27, 2020 10:20 AM IST
110
দিল্লিতে নয় ইলাহাবাদ হাইকোর্টের তত্ত্ববধানেই হাথরস মামলা, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

 ইলাহাবাদ হাইকোর্টের তত্বাবধানেই হবে হাথরসকাণ্ডের তদন্ত। মঙ্গলবার এমনই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের প্রধানবিচারপতি এসএ বোবদের বেঞ্চ। শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ সব কিছুই যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে দেখথে আদালত। 
 

210

 নিহত দলিত নির্যাতিতার পরিবার উত্তর প্রদেশ থেকে মামলা দিল্লিতে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার আর্জি জানিয়েছিল। সেই আবেদনও খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। 

310

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী দলিত নির্যাতিতার পরিবারে সঙ্গে মামলায় সমস্ত সাক্ষীদেরও সুরক্ষা প্রদানের বিষয়ে খতিয়ে দেখবে ইলাহাবাদ হাইকোর্ট। পাশাপাশি মামলার গুরুত্বপূর্ণ  ও খুটিনাটি বিষয়গুলিও পর্যবেক্ষণ করবে উচ্চ আদালত। 

410

 হাথরস গণধর্ষণ ও খুন কাণ্ড নিয়ে জনস্বার্থসহ একাধিক মামলা দায়ের হয় সুপ্রিম কোর্ট। বেষ কয়েকটা নারীবাদী সংগঠনও মামলা দায়ের করে। তবে মূল আবেদন ছিল দুটি। একটি মামলা উত্তর প্রদেশ থেকে দিল্লিতে সরিয়ে আনা। আর দ্বিতীয়টি হলে সুপ্রিম কোর্টের অধীনে সিবিআই তদন্ত। 
 

510

মঙ্গলবার দুটি মামলাই খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের প্রধানবিচারপতির বেঞ্চ।সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ইলাহাবাদ হাইকোর্ট অত্যান্ত গুরুত্ব দিয়ে মামলার সবদিক খতিয়ে দেখছে। তাই হাইকোর্টকেই রিপোর্ট করবে সিবিআই। 

610

 এদিন সুপ্রিম কোর্ট আরও বলেছে প্রক্রিয়া শেষ হলে প্রয়োজন পড়লে মামলা উত্তর প্রদেশ থেকে সরিয়ে আনা যাতে পারে। আর এই মুহূর্তে সিবিআই তদন্ত করছে। সেখানে এখনও পর্যন্ত কোনও অসঙ্গতি পাওয়া যায়নি। 
 

710

 সুপ্রিম কোর্টেই এই রায়কে জয় হিসেবেই দেখছে যোগী আদিত্যনাথের প্রশাশন। কারণ যোগী প্রশাসনের দাবি ছিল মামলাক তদন্ত করছে সিবিআই। তাই তদন্ত সরিয়ে নেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। 

810

গত ১৪ সেপ্টেম্বর হাথরসে দলিত তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনে চেষ্টা করা উচ্চ বর্ণের কয়েকজন যুবক। নির্যাতিতা আশঙ্কাজনক অবস্থায় একটি বাজরার ক্ষেত থেকে উদ্ধার করেন তাঁর মা। তারপর একাধিক হাসপাতালে চিকিৎসা করা হয়। কিন্তু মৃত্যু হয় নির্যাতিতা। 

910

চার অভিযুক্তকে উত্তর প্রদেশ পুলিশ গ্রেফতার করলেও নির্যাতিতার পরিবারের অভিযোগ দোষীদের আড়াল করতে চাইছে পুলিশ। আর সেই কারণেই নির্যাতিতার দেহ পরিবারের হাতে তুলে না নিয়ে রাতারাতি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। 

1010

হাথরসকাণ্ডে কিছুটা হলে কোনঠাসা হয়ে পড়ে যোগী প্রশাসন। ঘটনাটিতে হাতিয়ার করে আন্দোলনে নামে কংগ্রেস। তারপরই হাথরস মামলার তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয় সিবিআইকে। 

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos