সায়ানাইড মোহন এই হত্যা লীলা চালিয়েছিল ২০০৩ থেকে ২০০৯ - এই ছয় বছর ধরে। দক্ষিণ কর্নাটকের পাঁচ জেলার ছয় শহরে ওই সময়ে অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছিল অন্তত কুড়ি জন তরুণীর। সকলেরই বয়স ছিল কুড়ি থেকে ত্রিশের মধ্যে। দেহ মিলত সাধারণত কোনও বাসস্ট্যান্ড লাগোয়া শৌচাগারে। দরজা ভেঙে উদ্ধার করতে হত পুলিশদের, কারণ ভিতর থেকে আটকানো থাকত। প্রত্যেক তরুণীর গায়ে থাকত বিয়ের সাজ, কিন্তু থাকত না একটিও গয়না।