নবীন চাওলা (দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর কৃষ্ণ চন্দ, তাঁর সেক্রেটারি):
দোষ - ইন্দিরা সরকারের প্রতি সামান্য প্রতিরোধের মানসিকতা দেখলেও কারাগার বিভাগের আইএএস কর্মকর্তাদের হুমকি দিতেন নবীন চাওলা। দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরেক সেক্রেটারি হিসাবে কারাগারের বিভাগের পদক্রমের কোনও অবস্থানেই তিনি ছিলেন না। তা সত্ত্বেও জেলকর্তাদের উপর তার খবরদারি চলত। কিছু বাছাই করা বন্দিদের উপর অত্যাচারের জন্য তিনি তাদের অ্যাসবেস্টসের ছাদওয়ালা কক্ষে রাখতে বাধ্য করতেন। কিছু বন্দিকে আবার সমস্যায় ফেলতে তাদের পাগলদের সঙ্গে রাখার নির্দেশ দিতেন। এমনকী দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর কৃষাণ চাঁদ জানিয়েছেন, তাঁকেও সচিবের কথা শুনেই চলতে হত।
পুরস্কার - গণতান্ত্রকে এইবাবে হত্যা করেছিলেন যিনি, তাঁকেই মনমোহন সিং-সোনিয়া গান্ধী জুটি ২০০৩ সালে ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার-এর মতো উচ্চপদে নিয়োগ করেছিলেন। এমনকী এই পদে তাঁর পূর্বসূরী এতে সরকারিভাবে আপত্তি জানিয়েছিলেন। তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন চাওলার নিরপেক্ষতা নিয়ে।