ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় গতি। ক্রমেই তা শক্তি বাড়াচ্ছে সমুদ্রবক্ষে। পুজোর আগেই ভয়াবহ পরিস্থিতি হতে পারে, চিন্তার ভাঁজ সকলের কপালে। তবে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকাতে থাকবে না এর প্রভাব, তবে বাতাসের তাপমাত্র থাকমে স্বস্তিদায়ক, ওমাঝে মধ্যে কয়েকপশলা বৃষ্টির সম্ভাবনা।
ভয়াবহ আমফানের স্মৃতি এখনও তরতাজা। তারই মাঝে এই ঘুণিঝড়ের খবর ছড়ালো উদ্বেগ। দুই নিম্নচাপ অক্ষরেখার জেরেই সৃষ্টি এই গতি।
27
যদিও বাংলার বুকে তা হয়তো খুব একটা প্রভাব ফেলবে না। এমনটাই খবর শোনালো এবার আবহাওয়া দফতর। ঘূর্ণিঝড়ের গতি ১২০ কিলোমিটার প্রতিঘণ্টা থাকার সম্ভাবনা।
37
মাটি ছোঁয়ার পর, এই গতির প্রাথমিক গতিবেগ থাকার সম্ভাবনা ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা পর্যন্ত। কিন্তু তা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শক্তি ক্ষয় করবে।
47
তবে অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলাঙ্গনা, ওড়িশা, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, এই পাঁচ জেলাতেই তা মূলত তান্ডব দেখাবে। সেই তালিকাতে বাংলা না পড়লেও, খানিক প্রভাব মালুম পাবে বাংলাও।
57
সোমবারই তবে পারে ল্যান্ড ফল। ভুমিভাগে প্রবেশ করবে আজই গতি। এদিন বেলা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বইতে শুরু করবে ঝোড়ো হাওয়া।
67
মৎস্যজীবীদের সমুদ্র যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি। এদিন থেকেই বাকি রাজ্যগুলিতেও জারি করা হতে পারে সতর্কতা।
77
গত ১০ দিনে শক্তি সঞ্জয় করে বর্তমানে গতি এক ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিয়েছে। তাই অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলাঙ্গনা, ওড়িশা, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র রাজ্যে সতর্কতা তুঙ্গে।