করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া প্রায় প্রত্য়েকদিনই রেকর্ড ভাঙছে। অত্যাধিক হারে সংক্রমণ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন হয়ে করোনা পরীক্ষা পদ্ধতিতে ফের পরিবর্তন এনেছে কেন্দ্র। সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে পাঠানো একটি নির্দেশিকায় আইসিএমআর অর্থাৎ স্বাস্থ্য মন্ত্রক ও ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ জানিয়েছে, জ্বর, শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশির উপসর্গ রয়েছে অথচ র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল হয়েছে, এমন ব্যক্তিদের বাধ্যতামূলক ভাবে আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করাতে হবে। উল্লেখ্য, দ্রুত ও কম খরচে অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করা গেলেও রিপোর্ট আসছে 'ফলস নেগেটিভ'। অর্থাৎ জ্বর, সর্দি কাশি বা শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ থাকা সত্ত্বেও রিপোর্ট নেগেটিভ এলেই এমন বলা হয়। এমনটাই জানিয়েছেন নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য) ভি কে পল। এর ফল হচ্ছে মারাত্মক। স্বাস্থ্যকর্তাদের অনুমান, ওই ফলস নেগেটিভ রিপোর্ট এসেছে যাদের একটি বড় অংশই আসলে সংক্রমিত। এদিকে নেগেটিভ রিপোর্ট আসায় তাঁরা অজান্তেই সংক্রমণ ছড়িয়ে যাচ্ছেন।