Crime: গোয়েন্দাদের জালে ফের আরও ১ ভুয়ো IPS, রইল ২০২১-র সেরা ১০ গুণধরের ছবি


গোয়েন্দাদের জালে ফের আরও ১ ভুয়ো আইপিএস অফিসার। প্রসঙ্গত চলতি বছরে কলকাতায় ভুয়ো আইএসএস হিসেবে অন্যতম যে ঘটনা প্রকাশ্য়ে আসে, তা হল দেবাঞ্জন দেব। মৌচাকে না বুঝে প্রথম ঢিলটা মেরেছিলেন তৃণমূলের মিমি চক্রবর্তী। তারপরেই ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ড বেরিয়ে আসে। শাসকদলের সঙ্গে ভুয়ো আইএএসের ছবি ফাঁস করে বিরোধীরা। নড়ে চড়ে ওঠে প্রশাসন। তবে এই মুহূর্তে ভুয়ো অফিসার অনেকটাই ঝুড়ি ভর্তি কই মাছের মতো কদিন অন্তর  পুলিশের জালে উঠে আসছে। এরই মধ্যে শহরের সেরা গুণধরদের কীর্তি রইল আপনার জন্য, দেখুন ছবি।

Asianet News Bangla | Published : Aug 26, 2021 6:39 AM IST / Updated: Aug 26 2021, 12:20 PM IST

110
Crime: গোয়েন্দাদের জালে ফের আরও ১ ভুয়ো IPS, রইল ২০২১-র সেরা ১০ গুণধরের ছবি

রেল পুলিশের জালে ধরা পড়ে ভুয়ো ট্রেন চালক। যাত্রীর প্রাণ নিয়ে ছিনিমিনি করে ৫ বছর ধরে রেলের চাকরি করছিল ভুয়ো ওই ট্রেন চালক। শিয়ালদহ ডিভিশনের আই কার্ড নিয়ে তামিলনাড়ু যাওয়ার সময় রেলের পাস দেখিয়ে নেওয়া টিকিটেই প্রতারণা ফাঁস হয়। সন্দেহ হয় টিকিট পরীক্ষকের। তামিলনাড়ুর সালেম ডিভিশনের ইরোড স্টেশনে  অভিযুক্ত সাহেল সিং ও ইসরাফিল সিংকে গ্রেফতার করে রেল পুলিশ।ধৃতদের থেকে উদ্ধার হওয়া আই কার্ড এবং নিয়োগপত্রে দেখা গিয়েছে, প্রত্যেকেই শিয়ালদহ শাখায় ২০১৬ সালে চাকরিতে যোগ দেন। কীভাবে এমন ঘটনা ঘটালো ধৃতরা, এখানেই ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।

210

চলতি মাসের ২০ তারিখ পুলিশের জালে ধরা পড়ে  ভুয়ো 'নাসা'-র এজেন্ট।  নাসার এজেন্ট বলে পরিচয় দিয়ে ভিন রাজ্যের নাগরিকের থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগ ওঠে। হরিয়ানার বাসিন্দা নরেন্দ্র সিং এই খবর ফাঁস করে। এরপরেই এয়ারপোর্টের বাসিন্দা  মধুমিতা সাহাকে গ্রেফতার করে নারায়নপুর থানার পুলিশ।  

310

মলদহে অগাস্টের ২২ তারিখ নাগাদ বড়সড় ভুয়ো কেসের পর্দা ফাস করে পুলিশ।  পুলিশ আধিকারিক সেজে ছিনতাইয়ের অভিযোগ ওঠে মলদহে। গ্রেফতার হয় খোদ শাসক দলের নেতা। ছিনতাইকারী তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতারের পাশাপাশি ছিনতাই হওয়া সামগ্রীর তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ায় মালদহ স্টেশন রোড এলাকায়। পাশাপাশি তৃণমূল নেতার এই কীর্তির জেরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে দলের অন্দরে।

410

পুলিশের জালে ভুয়ো এসআই। ১৮ অগাস্ট দুপুরে হেলমেট বিহীন ভাবে একটি স্কুটি চালিয়ে যাচ্ছিলেন সঞ্জীব চক্রবর্তী নামে এক ব্যক্তি। তখন কলকাতার কর্তব্যরত কলকাতা পুলিশের সার্জেন্টরা তাঁকে আটকায়। সঞ্জীব চক্রবর্তী তখন নিজেকে কলকাতা পুলিশের এসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর পদের পুলিশ কর্মী হিসেবে পরিচয় দেন। কিন্তু তার কোনও যথেষ্ট প্রমাণ পত্র তিনি দেখাতে পারেননি । এর পরেই তাকে আটক করে কলকাতা পুলিশ।

510

অগাস্টের শুরুতেই এক ভুয়ো চেয়ারম্যানেরও পদা ফাঁস করেছে পুলিশ। ন্যাশনাল অ্যান্টি ক্রাইম চেয়ারম্যান লেখা একটি চারচাকা গাড়ি বাজেয়াপ্ত করে দুর্গাপুর থানার পুলিস। গাড়িতে ওই স্টিকার লাগিয়ে ঘুরে বেড়ানোর দায়ে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত ব্যক্তির নাম ইন্দ্রজিৎ সরকার ওরফে গৌতম সরকার। পুলিস চারচাকা গাড়িটি বাজেয়াপ্ত করেছে। ওই ব্যক্তি কলকাতার জোড়াসাঁকোর বাসিন্দা। 

610

মেদিনীপুরে ঘটনার পর্দা ফাঁস হয় অগাস্টের মাঝামাঝি। একাধিকবার ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসে ব্যর্থ হয় এই অভিযুক্ত। শেষ অবধি  ভুয়ো আইপিএস-র আড়ালেই স্বপ্ন ছুতে চান তিনি। কিন্তু তা শেষ অবধি অপরাধমূলক কাজে পরিণত হয়। আইপিএস পরিচয় দিয়ে তোলাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় মেদিনীপুর শহরের এই যুবককে। ধৃতের নাম সৌম্যকান্তি মুখোপাধ্যায়।  মেদিনীপুর শহরের লাইব্রেরি রোড এলাকার বাসিন্দা সৌম্যকান্তি বিভিন্ন সময় নীল বাতি লাগানো গাড়ি নিয়ে ঘোরাফেরা করতেন বলে জানা গিয়েছে। 

710

পুলিশের জালে ভুয়ো 'ডেপুটি ডিরেক্টর'। তবে এবার যে সে জায়গার নয়, অপরাধী একেবারে বেছে বেছে 'ন্যাশনাল ক্রাইম কন্ট্রোল ব্যুরো'কে পছন্দ করলেন। তবে শেষ অবধি রক্ষা হল না। রাজ্য-কেন্দ্রের জোড়া ভুয়ো স্টিকার এবং নেমপ্লেটই কাল হল অপরাধীর। গাড়ির মালিকের নাম গোলাম রব্বানী।  গাড়ির মালিককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

810

অগাস্টের একেবারে শুরুতে বারাসাত হাসপাতালের  ভুয়ো অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারের পর্দা ফাঁস করে পুলিশ। বিভিন্ন এলাকা থেকে কয়েকশো মানুষের কাছ থেকে এই ভাবে টাকা নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। প্রতারণার হাত থেকে ছাড় পায়নি প্রতিবন্ধীরাও।  তারপর প্রতারককে উত্তম-মধ্যম দিয়ে আপ্যায়ন করে উত্তেজিত জনতা । 

 

 

910

 গোয়েন্দাদের জালে ফের আরও ১ ভুয়ো আইপিএস অফিসার। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়ো আইপিএস বলে টাকা চাইতেই পুলিশের গোয়েন্দা শাখার জালে রাহুল খান। রাজস্থানের আলওয়ার থেকে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

 

 

1010

তবে  চলতি বছরে ভুয়ো কেসে অন্যতম হল কসবা ভুয়ো ভ্যাকসিনেশন কাণ্ড। মৌচাকে না বুঝে প্রথম ঢিলটা মেরেছিলেন তৃণমূলের মিমি চক্রবর্তী। তারপরেই ভুয়ো আইএএসের কাণ্ড বেরিয়ে আসে। শাসকদলের সঙ্গে ভুয়ো আইএএসের ছবি ফাঁস করে বিরোধীরা। নড়ে চড়ে ওঠে প্রশাসন। গ্রেফতার করা হয় দেবাঞ্জন দেবকে।

Share this Photo Gallery
click me!
Recommended Photos