সর্বনাশ, ডিম খাওয়ার পরই পেটে পুরছেন এই খাবার, চরম ক্ষতি না আটকালেই শেষ হবেন আপনি

সেদ্ধ ডিম শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী।বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন একটা করে ডিম খেতে বলছেন । কিন্তু সেদ্ধ ডিম-টকদই কিংবা ডিম পোচের সঙ্গে টকদই ভুলেও খাবেন না। কারণ এই দুটি খাবার একসঙ্গে খেলে হজম করা যায় না। এছাড়াও টকদইয়ের সঙ্গে কখনওই কোনও গরম খাবার খাবেন না। দই শরীরকে ঠান্ডা রাখে। এমনকী পরোটা জাতীয় খাবারের সঙ্গেও দই খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতি।

ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম-সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ খনিজের উৎস হল 
দুধ ।  উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ পানীয়ের মধ্যে একটি হল দুধ। ভুল করেও ডিম ও দুধ একসঙ্গে খাবেন না।কারণ দুটোই গুরুপাক। দুধের সঙ্গে যে কোনও তেলেভাজা খেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়ে শরীরে। এই কারণেই ডিম আর দুধও একসঙ্গে খেতে বারণ করা হয়।
 

 মধুর  উপকারিতার কথা কমবেশি সকলেই জানেন। কিন্তু মধু আর ডিম একসঙ্গে, নৈব নৈব চ। মধু আর ডিম একসঙ্গে কিডনির উপর মারাত্মক চাপ ফেলে। সেখান থেকেই দানা বাধে জটিল সমস্যা। শরীরে টক্সিনের আধিক্য দেখা যায়। 

ডিম দিয়ে তৈরি হরেক রকমের আইটেমের মধ্যে স্যালাড অন্যতম। অনেকেই আছেন এগ স্যালাড খেতে পছন্দ করেন। স্যালাডের উপর ছড়িয়ে দেন লেবুর রস আর গোলমরিচের গুঁড়ো। খেতে ভাল লাগলেও শরীরের পক্ষে ততটাই ক্ষতিকর এই স্যালাড। ভুল করেও ডিমের সঙ্গে লেবু খাবেন না। লেবু ও ডিম একসঙ্গে খেলে রক্তজালিকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেখান থেকে হার্ট অ্যার্টাকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

ব্রেকফাস্ট মানেই পাউরুটি,ডিম আর কলা।এতদিন খেলেও আজ থেকে আর একদম নয়। এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলেই গুরুতর বিপত্তি ডেকে আনে। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে শুরু করে পেটের যাবতীয় সমস্যা বাড়ে এই দুই খাবার খেলে। এমনকী হজমেরও সমস্যা হয় । তাই ডিমের সঙ্গে কলা কখনই খাবেন না। ব্রেকফাস্টে অন্য কোনও খাবারের সঙ্গে কলা খেলে সেই সময় ডিম খাবেন না।