Published : Nov 13, 2021, 01:07 PM ISTUpdated : Nov 13, 2021, 01:19 PM IST
সঙ্গম মানেই শরীরী মিলন। তীব্র শরীরী উষ্ণতার পর চরম সুখের প্রাপ্তি হল সঙ্গম। সক্ষমের চরম মুহূর্তটা পরিপূর্ণভাবেই উপভোগ করতে চান দম্পতিরা। কিন্তু যৌনমিলনের কিছুক্ষণ পর থেকেই শুরু হয় হতাশা। কোনও কারণ থাকুক কিংবা না-ই থাকুক বিষন্নতা গ্রাস করে। কারণ মানুষের শারীরিক গঠন থেকে অনেক বেশি জটিল মন। সঙ্গমের পর মনে হতাশা আসাটা নাকি স্বাভাবিক, তেমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। আপনারও কি তেমনটাই হচ্ছে, কী করবেন জেনে নিন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।
সক্ষমের চরম মুহূর্তটা পরিপূর্ণভাবেই উপভোগ করতে চান দম্পতিরা। কিন্তু যৌনমিলনের (Relationship) কিছুক্ষণ পর থেকেই শুরু হয় হতাশা। কোনও কারণ থাকুক কিংবা না-ই থাকুক বিষন্নতা গ্রাস করে। কারণ মানুষের শারীরিক গঠন থেকে অনেক বেশি জটিল মন।
28
সঙ্গমের পর মনে হতাশা আসা নাকি স্বাভাবিক, এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। নারী ও উভয়েরেই এই সমস্যা (Relationship) হতে পারে। তবে মহিলাদের ক্ষেত্রে এই সেক্স্যুয়াল ফ্রাস্ট্রেশন অনেক বেশি হয়। তেমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের।
38
বিশেষজ্ঞদের মতে, যৌনমিলনের (Relationship) ফলে শরীরে এনডরফিন, অক্সিটসিন এবং প্রোল্যাক্টিন সহ একাধিক হরমোন নিঃসৃত হয়। যার প্রভাব পড়ে মনে। এবং তার ফলেই বিষন্নতা বা হতাশার সৃষ্টি হয়।
48
অনেকে আবার বলছেন, এই বিষয়টি সম্পূর্ণ মানসিক। এর কোনও নির্দিষ্ট কারণ নেই। অনেক ক্ষেত্রে কোন পরিস্থিতিতে যৌন সঙ্গম (Relationship) হচ্ছে তার উপরেও নির্ভর করে। সম্পর্কের অনিশ্চয়তাও যৌন হতাশার কারণ হতে পারে।
58
যৌনমিলনের পর হতাশায় ভোগেন অনেকেই। সমস্যার সমাধান তখনই সম্ভব যখন আপনি সঠিক কারণ জানতে পারবেন । অনেক সময় আলোচনার মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। দুজনে মিলে একসঙ্গে বসে সমাধানের চেষ্টা করুন।
68
সঙ্গমের পর অবসাদ গ্রাস করলে গান শুনতে পারেন। কারণ মিউজিক শুনলে মন ভাল থাকে। এবং যৌনমিলনের পর পছন্দের মিউজিক চালিয়ে দিতে খানিকটা হলেও মন ভাল হতে পারে।
78
হতাশা দূর করতে শরীরচর্চা করতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এক্সারসাইজ করলে শরীরও যেমন ফিট থাকে, তেমনই মন শান্ত হয়। তবে প্রতিদিন এই সমস্যা হলে মনোবিদের পরামর্শ নিতে পারেন। কারণ হতাশাই হল মানসিক অবসাদের প্রাথমিক পর্যায়।
88
যৌনমিলনের পর এই সমস্যায় ছেলে ও মেয়েরা উভয়েই ভুগে থাকেন। আপনিও যদি এই সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই বরং সঙ্গীর সঙ্গে ঠান্ডা মাথায় পুরো বিষয়টি মিটিয়ে নিন। এবং পরিস্থিতি না আয়ত্তে আসলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। প্রয়োজনে মেডিটেশন করুন।