ট্রেকিং-এর স্বাদ পেতে এবার মেঘের দেশ, ভোর রাতের অন্ধকারে ফালুট মানেই স্বর্গ দর্শণ

হিমালয়য়ের অপরূপ সৌন্দর্যের কারনেই ফালুটের খ্যাতি সর্বত্র। মেঘ না থাকলে এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা এবং এভারেস্ট একেবারে স্পষ্ট দেখা যায়। এখান থেকে  সূর্যাস্ত দেখার আনন্দটাই আলাদা। সান্দাকফু থেকে প্রায় ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ফালুট ট্রেক-এর জন্য খুবই জনপ্রিয়।

Jayita Chandra | Published : Jul 20, 2021 6:57 AM IST

18
ট্রেকিং-এর স্বাদ পেতে এবার মেঘের দেশ, ভোর রাতের অন্ধকারে ফালুট মানেই স্বর্গ দর্শণ

অ্যাডভেঞ্চার যারা পছন্দ করেন তাঁদের কাছে এই স্থানের গুরুত্ব অপরিসীম।মানেভঞ্জন থেকে যাত্রা শুরু করে ফালুট ট্রেকের সময় জলের সমস্যা দেখা দেয়। 

28

১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সাবারগ্রাম নামের একটি জায়গায় একটি এসএসবি ক্যাম্প আছে। সেখানে পর্যটকদের জন্য জল, খাবার এবং বিশ্রাম নেওয়ার জায়গা রয়েছে। এখান থেকে একটি পথ নিচে ‘মলে’ নামের একটি জায়গায় গিয়ে মিসেছে। 
 

38

ফালুট ট্রেকের জন্য উপযুক্ত সময় হলো সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর। ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ভিউ পাওয়ার জন্য এইটিই  একেবারে সঠিক সময়।

48

তবে স্নওফল পেতে চাইলে জানুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে আসতে পারেন। এছারাও রডোডেন্ড্রন দেখতে চাইলে আপনার জন্য সঠিক সময় হলো এপ্রিল থেকে মে মাস। 

58

সান্দাকফু থেকে ফালুট ট্রেকের সময় ফোনের নেটওয়ার্ক- এর সমস্যা দেখা দেয়। ইন্টারনেট কভারেজ পাওয়া যায় না বললেই চলে। 

68

তবে BSNL বা Vodafone এর নেটওয়ার্ক মাঝে মধ্যে পাওয়া যায়। কিন্তু সেটাও খুবই দুর্বল। 

78

প্রাথমিক ফাস্ট এইড কিটের ওষুধ সঙ্গে রাখা দরকার। গ্যাসের ওষুধ, পেনকিলার, মুভ এই ধরণের ওষুধ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছারাও তুলো, ব্যান্ডেজ, ইনহেলার সঙ্গে রাখা ভালো। 

88

ফেরার সময় একই পথে ফিরে না এসে নেমে চলে আসা যায় শ্রিখোলায়। সেখান থেকে রিম্বিক। তারপর একেবারে দার্জিলিং। ট্রেক ছাড়াও গাড়ি করেও মানেভঞ্জন থেকে ফালুটে আসা যায়। তবে ট্রেকের ক্ষেত্রে মাথায় রাখবেন ওই সময় কোনও রকম নেশা না করাই ভালো।

Share this Photo Gallery
click me!
Recommended Photos