'কোভিধ বিধি' মেনেই কবিগুরুর প্রয়াণ দিবসে অনুষ্ঠান কর্মসূচি TMC-র, দেখুন ছবি


মনের দুয়ারে কালো মেঘ ভেঙে বাইশে শ্রাবণের সকালে বর্ষায় ভিজল সারা বাংলা । রবিবার ২২ শে শ্রাবণ, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮০তম প্রয়াণ দিবসে এভাবেই মনে করল প্রকৃতি। আকাশ-বাতাস-অন্তরীক্ষও যেন নিঃশব্দে বলে উঠল মৃত্যুই শেষ নয়, অফুরান রবি ঠাকুর। এদিন সকালে তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত রায়গঞ্জ পুরসভার পক্ষ থেকে কবিগুরু সম্মান জানানো হল।  দেখুন সেই ছবি।

 
 

Ritam Talukder | Published : Aug 8, 2021 6:06 AM IST / Updated: Aug 08 2021, 11:43 AM IST
110
'কোভিধ বিধি' মেনেই কবিগুরুর প্রয়াণ দিবসে  অনুষ্ঠান কর্মসূচি TMC-র, দেখুন ছবি

২২ শে শ্রাবণ রবিবার  কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৭৮তম প্রয়াণ দিবস। সারা রাজ্যের সঙ্গে উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জেও যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে পালিত হল বিশ্বকবির প্রয়াণ দিবস।

 

210

তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত রায়গঞ্জ পুরসভার পক্ষ থেকে শহরের ঘড়িমোড়ে রবীন্দ্রনাথের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান ও পুষ্পার্ঘ্য অর্পন করার পাশাপাশি কবিগুরুর স্মৃতিচারনা অনুষ্ঠান কর্মসূচি পালন করা হয়।

310

রায়গঞ্জ পুরসভা কর্তৃপক্ষের তরফে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়ান দিবস অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রায়গঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যান সন্দীপ বিশ্বাস,  চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল বরুন ব্যানার্জি,  বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ শুভেন্দু মুখার্জি,  সুশীল গোস্বামী সহ পুরসভার কাউন্সিলরগন।

 

410

বর্তমান সমাজে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সামাজিক চেতনা সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদেরা। কোভিড বিধি মেনেই এদিন সবাই মৃত্যু বার্ষীকি পালন করেন।

 

510

রায়গঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যান সন্দীপ বিশ্বাস জানিয়েছেন,  কোভিড আবহে সমস্ত বিধিনিষেধ মেনে অনাড়ম্বর ভাবে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়ান দিবস পালন করা হয়েছে।

 

610

এদিন সকাল থেকে মেঘ ভেঙে বৃষ্টি। প্রকৃতি এভাবেই জানা দিল বাইশে শ্রাবণের।   রায়গঞ্জ শহরের ঘড়িমোড়ে  তাঁর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান ও পুষ্পার্ঘ্য অর্পন করে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।

 

710

রবিবার একেই ছুটির দিন। রাজ্য জুড়ে কোভিড পরিস্থিতিতে জমায়েত নিষিদ্ধ। তাই নিজের মতন করেই এদিনটায় রবি ঠাকুরকে স্মরণ করছে বাঙালি।


 

810

সাদা কালো ছবিতে তাঁর লেখনী আজও এখনইভাবে চেনতার বিকাশ ঘটায়।  ২০২১ এও তাই তার রচনা, পদ্য ততটাই প্রাসঙ্গিক।

 

910

বাইশে শ্রাবণে সেজে ওঠে জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়ি। সবই যে সে বইতে পারে।১৮ শতকে প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর, রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের দাদা এই বাড়ি নির্মাণ করেন। ঠাকুর পরিবারের স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি এখন রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়।


 

1010

বাইশে শ্রাবণে স্মৃতি চারণায় ফিরে আসে নানান কথা।   রবীন্দ্রনাথ নাটক মঞ্চস্থ করলেই মঞ্চসজ্জার ভার পড়ত অবন ঠাকুরের ওপর। শিশির ভাদুড়ি আসতেন অবনীন্দ্রনাথের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে পরামর্শ নিতে। জোড়াসাঁকোয় যাত্রা দেখে তাঁর প্রচুর প্রশংসা করলেন  স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ।

 

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos