তলপেটে খিঁচুনি ব্যথা থেকে প্রস্রাবে জ্বালা-যন্ত্রণা, ওষুধ নয় কাজে লাগান ঘরোয়া অব্যর্থ টোটকা

গরম পড়তে না পড়তেই নাজেহাল প্রত্যেকে। তাপমাত্রার পারদ  যেন এখনই তুঙ্গে। রোদের দিকে তাকালেই যেন শরীরটা নিমেষে ঝিমিয়ে যাচ্ছে। একদিকে তাপমাত্রার দাবদাহ, আর অন্যদিকে শরীরে অস্বস্তি। গরমে যেন ক্লান্তি আরও চেপে বসছে শরীরে। একটু কাজ করলেই মনে হচ্ছে আর যেন পারছি না। একটু বসলে ভাল হয়। গরম পড়তে না পড়তে সকলের বাড়ির সিনারিও এটি। কিন্তু জানেন কি  কোন কোন কারণে ক্লান্তি গ্রাস করছে শরীরকে। গরম শরীর কষে যাওয়ার মতো সমস্যা লেগেই থাকে।  জম কম খেলে,শরীর কষে গেলে,  কিংবা অতিরিক্ত তেল মশলা যুক্ত খাবার খেলে অথবা হাই ডোজের ওষুধ খেলে শরীরে নানান সমস্যা দেখা যায়। বিশেষত শরীর কষে গেলে প্রস্রাবে জ্বালা হয়। যাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলা হয় ইউরিনারি ট্র্র্যাক্ট ইনফেকেশন। এই জটিল সমস্যায় কম-বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। তবে দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা হলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যার একটাই মোক্ষম ওষুধ হল জল। তবে জল ছাড়াও এই খাবারগুলি পাতে রাখলেই রেহাই মিলতে পারে এই রোগ থেকে।
 

Web Desk - ANB | / Updated: Apr 29 2022, 09:00 AM IST

গরম পড়তে না পড়তেই নাজেহাল প্রত্যেকে। তাপমাত্রার পারদ  যেন এখনই তুঙ্গে। রোদের দিকে তাকালেই যেন শরীরটা নিমেষে ঝিমিয়ে যাচ্ছে। একদিকে তাপমাত্রার দাবদাহ, আর অন্যদিকে শরীরে অস্বস্তি। গরমে যেন ক্লান্তি আরও চেপে বসছে শরীরে। একটু কাজ করলেই মনে হচ্ছে আর যেন পারছি না। একটু বসলে ভাল হয়। গরম পড়তে না পড়তে সকলের বাড়ির সিনারিও এটি। কিন্তু জানেন কি  কোন কোন কারণে ক্লান্তি গ্রাস করছে শরীরকে। গরম শরীর কষে যাওয়ার মতো সমস্যা লেগেই থাকে।  জম কম খেলে,শরীর কষে গেলে,  কিংবা অতিরিক্ত তেল মশলা যুক্ত খাবার খেলে অথবা হাই ডোজের ওষুধ খেলে শরীরে নানান সমস্যা দেখা যায়। বিশেষত শরীর কষে গেলে প্রস্রাবে জ্বালা হয়। যাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলা হয় ইউরিনারি ট্র্র্যাক্ট ইনফেকেশন। এই জটিল সমস্যায় কম-বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। তবে দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা হলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। এই সমস্যার একটাই মোক্ষম ওষুধ হল জল। তবে জল ছাড়াও এই খাবারগুলি পাতে রাখলেই রেহাই মিলতে পারে এই রোগ থেকে।

প্রস্রাবের ইনফেকশনে দারুণ কাজ করে দারুচিনি। অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান হিসেবে বহু বছর ধরেই দারুচিনি সমাদৃত। শরীরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বাড়তে দেয় না দারুচিনি। ইউরিন ইনফেকশন হওয়ার জন্য দায়ী ই-কোলি ভাইরাসকে প্রতিরোধ করে দারুচিনি।

পেঁপে-তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং প্রস্রাবেও অ্যাসিডিটি বাড়ায়। পেঁপে খেলে ইনফেকশন তৈরিতে দায়ী ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে না।

রসুনকে বলা হয় গরিবের পেনিসিলিন। রসুনের মধ্যে এমন কিছু উপকারি উপাদান থাকে যা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ইউরিনে ইনফেকশন হলে কাঁচা রসুন খাওয়া খুব উপকারি।

 

 

প্রস্রাবের ইনফেকশনের একটাই মোক্ষম ওষুধ হল জল। প্রচুর পরিমাণে জল  যেমন খেতে হবে, এর পাশাপাশি খেতে হবে খাবারও। তবে জল ছাড়াও এই খাবারগুলি পাতে রাখলেই রেহাই মিলতে পারে এই রোগ থেকে।

প্রস্রাবের ইনফেকশনের যন্ত্রণাটা মারাত্মক। এক্ষেত্রে ক্র্যানবেরি জুস প্রস্রাবের ইনফেকশন দূর করতে দারুণ কার্যকরী। ক্র্যানবেরি শরীর থেকে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বার করতে সাহায্য করে। 

ব্রকোলিতে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। ব্রকোলি প্রস্রাবকে অ্যাসিডিক করে ইনফেকশনের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাধা দেয়। এবং ব্রকোলিতে থাকা ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ইনফেকশন কমাতে সাহায্য করে।
 

Share this article
click me!