
বড়সড় নাশকতার ছক বানচাল করল উত্তর প্রদেশ পুলিস। রবিবার উত্তর প্রদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, আল-কায়দার একটি মডিউল সক্রিয়। সংগঠনের সদ্যরা সন্ত্রাসবাদী হামলার পরিকল্পনা করছিল। রাজধানী লখনৌতে আত্মঘাতী জঙ্গি হামলারও পরিকল্পনা ছিল। জঙ্গিদের মূল লক্ষ্য ছিল ভিড়ে ঠাসা এলাকাগুলিতে। দুই মাথাকে গ্রেফতারের পরই উত্তর প্রদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিকে কড়া নিরাপত্তা জারি করা হয়েছে। পুলিশের অনুমান সংগঠনের বাকি সদস্যরা এখনও সক্রিয় রয়েছে। গুরুত্ব রাস্তাগুলিতে নাকা চেকিং শুরু হয়েছে। তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।
উত্তর প্রদেশ পুলিশ জানিছ, এটিএস মিনহাজ আহমেদ আর মশিরউদ্দিন নামে দুজনকে ইতিমদ্যেই পাকড়াও করেছে। দুজনেই লখনৌএর বাসিন্দা। এটিএস বা সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড সূত্রের খবর উত্তর প্রদেশে একটি সন্ত্রাসবাদীদের একটি বড় মডিউল কাজ করছে। সংগঠনের সদস্যরা আল কায়দার গাজওয়াত উন হিন্দের সঙ্গেও জড়িত। মিনহাজ আর মশিরউদ্দিনেক জিজ্ঞাসাবাদ করেই এই তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর অস্ত্র আর বিস্ফোরক সামগ্রী।
শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্য নয়, এই রাজ্যে হিন্দুদের জন্যও আসছে লাভ জিহাদ আইন
কী কারণে এদেশে মারাত্মক হতে পারে কোভিড ১৯ এর তৃতীয় তরঙ্গ, জানিয়েছেন চিকিৎসক
টোকিও অলিম্পিক, ভারতীয় খেলোয়াড়দের সঙ্গে ১৩ জুলাই কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী
উত্তর প্রদেশের পুলিশের তরফ থেকে জানান হয়েছে পাকিস্তান আফগানিস্তান সীমান্তে পেশোয়ার আর কোয়েটা থেকে সন্ত্রাসবাদীদের কার্যকর চালান হয়েছিল। পুলিশ আরও জানিয়েছে, ৩০ বছর ধরেই মিনহাজ লখনৌরএর বাসিন্দা। কাকোরি শহরে তাদের বাড়ি থেকে বিস্ফোরক ও আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। এটিএস এর অন্যএকটি দল তল্লাশি চালায় জৌনপুরের মারিয়াহু শহরে। ৫০ বছর বয়সী মাশিরুদ্দিনের বাড়িতে। সেখান থেকেই উদ্ধার হয়েছে প্রচুর বিস্ফোরক আর আকটে কুকার বোমা। পুলিশ রাও জানিয়েছেন মিনহাজ আর মাশিরুদ্দিন আল-কায়দার মডিউলের মাথা হিসেবে কাজ করত। তারা লখনৌ আর কানপুর থেকে জিহাদি সংগ্রহ করতে। আর প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দিত।