চিনের পাশাপাশি পাকিস্তানের দিকেও নজর, সীমান্তে টহল দিচ্ছে তেজস যুদ্ধ বিমান

  • চিনের পাশাপাশি পাকিস্তানকেও ভরসা নেই
  • প্রয়োজনে সবরকম পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকবে ভারত
  • পশ্চিম ফ্রন্টে মোতায়েন করা হয়েছে তেজস
  • গ্রহণ করা হয়েছে আরও একাধিক পদক্ষেপ

Asianet News Bangla | Published : Aug 18, 2020 10:47 AM IST

শুধু চিন নয়, সঙ্গে পাকিস্তানের গতিবিধির ওপরেও নজর রাখছে ভারতীয় সেনা বাহিনী। আর সেই কারণেও পাক সীমান্তে মোতায়েন করা হয়েছে লাইট কমব্যাট যুদ্ধবিমান তেজস। লাদাখ সীমান্তে চিনের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তাপ তৈরি হওয়ার কারণে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সেনা কর্তৃপক্ষ। 

বিমান বাহিনী সূত্রের খবর লাইট ওয়েট কম্যাট এয়ারক্র্যাফ্ট মূলত নজরদারী চালাবে পাকিস্তান সীমান্তের পশ্চিম ফ্রন্টে। সূত্র মারফত পাওয়া খবরে জানা গেছে, সাউথ এয়ার কমান্ডারের অধীনে সুলুরের বাইরে থাকবে তেজস ও ৪৫ স্কোয়াড্রন ফ্লাইং ড্যাগারস। 

দেশীয়  তেজস বিমানটি নিয়ে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে রীতিমত গর্ববোধ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেছিলেন এলএসি মার্ক১ সংস্করণ চুক্তি খুব তাড়াতাড়ি সম্পন্ন হবে। বিমানগুলির প্রথম স্কোয়াড্রন প্রাথমিক অরাপেশনাল ক্লিয়ারেন্স সংস্করণে রয়েছে। পাশাপাশি তৈরি রয়েছে ১৩ স্কোয়াড্রন ফ্লাইং বুলেটস। এটি ভারতীয় বিমান বাহিনীর প্রধান আরকেএস ভাদোরিয়া ২৭ মে সুলুর এয়ারবেসে চালু করেছিলেন। 

ভারতীয় বিমান বাহিনী আর প্রতিরক্ষা মন্ত্রক চলতি বছর শেষের দিকে ৮৩টি মার্কএ১ বিমানের চুক্তি চূড়ান্ত করবে বলেও আশা করা হচ্ছে। পূর্ব লাদাখ সীমান্তে চিনা আগ্রাসনের পরিপ্রেক্ষিতে চিনের পাশাপাশি পাকিস্তানের ওপরে নজর রাখার জন্য এই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। 

করোনা স্বাস্থ্য বিধিকে উড়িয়ে দিয়ে উহানে ওয়াটার পার্টি, মাস্ক নেই, নেই নিরাপদ দূরত্ব ..

'সুপ্রিম' নির্দেশে আরও একবার স্বচ্ছ নরেন্দ্র মোদীর ভাবমূর্তি, দশ গোল খেলেন রাহুল গান্ধী ...

ইতিমধ্যেই ভারতীয় বিমান বাহিনী দেশের পশ্চিম আর উত্তর সীমান্তে অবস্থিত বিমান বন্দরগুলির ওপর নজর রেখে চলেছে। এয়ারবেসগুলিও সমর অস্ত্র ও যুদ্ধের সরঞ্জামে তৈরি রাখা হচ্ছে। সম্প্রীতিকালে রাত-দিন অপারেশন পরিচালনা করার জন্য সবরকম পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। চিন ও পাকিস্তানের গতিবিধির ওপর নজর রাখতে শুধু বিমান বিহিনী নয়, ভারতীয় সেনা বাহিনীও যথেষ্ট সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করেছে। কাশ্মীরের বেশ কয়েকটি এলাকায় বাড়ানো হয়েছে সেনার সংখ্যা। পাশাপাশি বেশ কয়েকটি এলাকায় জোর দেওয়া হয়েছে নজরদারীরর ওপর। লাদাখ সীমান্তের ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার কারণে লাদাখের দুর্গম এলাকায় শীতকালেও সেনাবাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে লাদাখ সীমান্তে টহল দিচ্ছে চিনুক। পাশাপাশি রাফালেও উড়ান শুরু হয়েছে। 

বিজেপির সাঁড়াশি আক্রমণে রাহুল গান্ধী, 'হেরো' আর 'অযোগ্য রাজকুমার' তকমা বরাদ্দ হল ...

Share this article
click me!