২০২২ সালের ১১ আগস্ট বোলপুরের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে সিবিআই। তারপর তাঁকে রাখা হয়েছিল বীরভূমের জেলে। সেখান থেকে আসানসোল সংশোধনাগারে।
অবশেষে তিহার জেল থেকে মুক্তি পেলেন অনুব্রত মণ্ডল। শুক্রবারই তাঁকে গরু পাচার মামলায় জামিন দিয়েছিল দিল্লির আদালত। কিন্তু কাগজপত্র জমা না পড়ায় অতিরিক্ত দুই দিন তাঁকে থাকতে হয়েছিল জেল বন্দি হয়েই। এদিন রাতেই তাঁর কলকাতা ফেরার কথা।
২০২২ সালের ১১ আগস্ট বোলপুরের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে সিবিআই। তারপর তাঁকে রাখা হয়েছিল বীরভূমের জেলে। সেখান থেকে আসানসোল সংশোধনাগারে। পরবর্তীকালে ২০২৩ সালের ২১ মার্চ তিহার জেলে ঠাঁই হয়েছিল অনুব্রত। সেই থেকে তিনি তিহার জেলেই বন্দি ছিলেন। জেলে থেকেই একাধিকবার জামিনের আবেদন জানিয়েছেন অনুব্রত। শেষপর্যন্ত শুক্রবার জামিন পান।
এর আগেই অবশ্য তাঁর মেয়ে সুকন্যাকে জামিন দিয়েছিল আদালত। তিনিও বাবার সঙ্গে তিহার জেলে বন্দি ছিলেন। অনুব্রতর সঙ্গেই তাঁর রাজ্যে ফেরার কথা রয়েছে। দিল্লির গোপন আস্তানায় রয়েছেন সুকন্যা।