ঝাঁসি হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের অবহেলা করা হচ্ছে
মৃত্যুর আগে অভিযোগ করোনা আক্রান্ত ব্যক্তি
বিষয়টি মুখ খুলতে নারাজ হাসপাতাল
মৃত ব্যক্তির পরিবারের দুই সদস্যও হাসপাতালে
জল নেই। খাবার নেই। নূণ্যতম পরিষেবা নেই। এই নেইরাজ্যের তালিকাটা নিছক ছোট ছিল না। সামান্য ব্যবস্থাও অপ্রতুল বলে জানান হয়েছিল একটি ভিডিও বার্তা। উত্তর প্রদেশের বিখ্যাত ঝাঁসি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বেডে শুয়েই ভিডিওটি রের্কড করেছিলেন ৫৭ বছরের এক করোনা আক্রান্ত রোগী। তাঁর মূল বক্তব্যই ছিল করোনা আক্রান্তদের রীতিমত অবহেলা করা হচ্ছে। সেই ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছিল আক্রান্ত ব্যক্তিকে শ্বাস নিতে রীতিমত কষ্ট করতে হচ্ছে। যদিও সাহায্য করার জন্য কোনও নার্স হাজির হননি। তার মৃ্ত্যুর পরই ভিডিওটি নিয়ে রীতিমত তোলপাড় শুরু হয়েছে যোগীর রাজ্যে।
যদিও জানা গেছে হাসপাতালে ভর্তি সেই রোগীর মৃত্যু হয়েছে। তবে তাঁর মৃত্যু আর ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ের মধ্যে সময়ের ফারাক এখনও পর্যন্ত জানান যায়নি। সূত্রের খবর করোনা আক্রান্ত মৃত ব্যক্তির স্ত্রী ও সন্তানেও করোনা ধরা পড়েছেন। তাঁরা দুজনেই ভর্তি রয়েছেন হাসপাতালে। তাদের কোনও উপসর্গ নেই বলেও জানিয়েছেন ঝাঁসি হাসপাতালের সুপার। তবে এই বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বিপদ ডেকে আনতে পারে করোনা আক্রান্তদের জন্য, দাবি বিজ্ঞানীদের
নাগারা স্থাপত্যমতেই রাম মন্দিরের নক্সা করেছে সোমপুরা পরিবার, ১৫ প্রজন্মই এই কাজের সঙ্গে যুক্ত ...
কাশ্মীরি ব্যক্তিত্বের দায়িত্বেই ফ্রান্স থেকে আসছে রাফাল জেট, আলাপ করুন সেই যোদ্ধার সঙ্গে ...
উত্তর প্রদেশের রাজধানী লখনৌ থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে ঝাঁসি। আর সেই ঝাঁসি হাসপাতালের দুরবস্থা আবারও সামনে এল। এই ঘটনার ২৪ঘণ্টা আগেই সামনে এসেছিল প্রয়াগরাজের ঘটনা। যেখানে হাসপাতাল থেকে এক ব্যক্তিকে পালিয়ে যেতে দেখা গিয়েছিল সিসিটিভি ক্যামেরায়। কিন্তু হাসপাতালে কোনও নিরাপত্তা রক্ষী না থাকায় ওই রোগী পালাতে পেরেছিলেন। পরে হাসপাতালের কাছে একটি ঝোপ থেকে উদ্ধার হয়েছিল তাঁর মৃতদেহ। মৃতের পরিবারের অভিযোগ ছিল অবহেলা ও চিকিৎসায় গাফিলতির কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। নূন্যতম দেখভাল করা হয়নি বলেও অভিযোগ পরিবারের। পরপর দুটি ঘটনায় কিছুটা হলেও বেআব্রু দশা প্রকোট হচ্ছে যোগীর রাজ্যে।