করোভাইরাস সংক্রমণ মোকাবিলায় কেরল সরকারের পদক্ষেপ রীতিমত প্রশাংসা পেয়েছে দেশে ও বিদেশে। মহামারি প্রতিরোধে রীতিমত সফল বিজয়ন সরকার। কিন্তু এবার থেকে স্বাভাবিক ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছেন কেরল। চালু হচ্ছে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ। এই পরিস্থিতিতে রীতিমত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে কেরলের পুলিশ বিভাগকে। তাই প্রশাসনের তরফে স্থানীয় বাসিন্দাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে নাগরিকরা রেশন ও অন্যান্য যে কোনও কিছু কেনার প্রয়োজন হলে আর পুলিশের হেল্প লাইনে ফোন করতে পারবে না। এবার থেকে তাঁদের বাজারে গিয়ে প্রয়োজনী সামগ্রী জোগাড় করতে হবে।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে তিরুবন্তপুরমে তৃতীয় লকডাউনের বিজ্ঞপ্তিতে কিছু ভুলও রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে প্রয়োজনীয় জিনিস কেনাকাটা করার জন্য পুলিশের হেল্প লাইনে ফোন করতে। কিন্তু এখান থেকে আর সেই সুবিধে পাওয়া যাবে না। এতদিন পর্যন্ত যাঁরা বাড়ির বাইরে বার হতে পারছিলেন না তাঁদের জন্যই এই পরিষেবা জারি ছিল। প্রয়োজনীয় রেশন ও ওষুধ বাড়ি বাড়ি দিয়ে আসতেন পুলিশ কর্মীরা।
পুলিশের তরফ থেকে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে লকডাউন কার্যকর করা, আইনশৃঙ্খলা খতিয়ে দেখা ও নাগরিকদের সম্পত্তি রক্ষা করা পুলিশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। তাই পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় আর পুলিশ কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে রেশন পৌঁছে দেবেন না। পুলিশের পক্ষ থেকে আরও জানান হয়েছে
পুলিশের পক্ষ থেকে আরও জানান হচ্ছে অনলাইন পুলিশ বিভাগ রাতারাতি অনলাইন সাপ্লাই চেনে পরিণত হতে পারবে না। তাই অনলাইন খাদ্য সরবরাহকারী সংস্থাগুলিকেও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে প্রয়োজনে একা থাকা বৃদ্ধ নাগরিকরা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন বলেও জানান হয়েছে । পাশাপাশি খাবার দোকান ও খাদ্য সরবরাহকারী সংস্থাকেই দোকান খুলে রাখার কথা বলা হয়েছে।
অনেকটা ভূতের মুখে রাম নামের মত, পাকিস্তানের সীমান্ত চুক্তি লঙ্ঘনের নালিশ ভারতীয় কূটনীতিকের কাছে ...