সূত্রের খবর জঙ্গিদের টার্গেট ছিল মূলত পর্যটকরা। তিন ফোকাস থেকে স্পস্ট করা হয়েছিল। জঙ্গিরা বৈসনরের সবুজ উপত্যকায় পাইন জঙ্গলে লুকিয়ে ছিল। তিন দিক থেকে ঘুরে ঘরে গুলি চলিয়ে ছিল।
510
হামলার সময়
প্রাথমিক তদন্তের পর নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রের খবর, মাত্র ১০ মিনিট হয় গুলিবর্ষণ। তবে এই ১০ মিনিটই প্রচণ্ড গুলিবর্ষণ হয়। গুলির শব্দে কেঁপেউঠেছিল আশপাশের এলাকায়। জঙ্গি হামলার পরে যারা বেঁচে রয়েছে তাদের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
610
বডিক্যাম
তদন্তকারী সংস্থা সূত্রের খবর জঙ্গিরা বডিক্যাম ব্যবহার করেছিল। হামলার পুরো ঘটনা রেকর্ড করার জন্যই এই ব্যবস্থা করেছিল। তবে এই নিয়ে তাদের হাতে এখনও স্পষ্ট কোনও তথ্য নেই। প্রথমিক অনুমান মাত্র। তবে জঙ্গিরা যে পৈশাচিক মানসিকতার তা অবশ্য তাদের হামলার ধরন থেকেই স্পষ্ট।
710
নাম জিজ্ঞাসা করে গুলি
হামলা থেকে যারা বেঁচে গিয়েছে তাদের কথা থেকে স্পষ্ট জঙ্গিরা প্রথমে নিরীহ পর্যটকদের কাছে নিয়ে তাদের নাম আর ধর্ম জিজ্ঞাসা করে। ইসলামিক আয়াত পরীক্ষা করে। তারপরই গুলি করে হত্যা করে। বেশিরভাগেরই মাথায় গুলি করা হয়।
810
পালানোর পথ
নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের পর সন্ত্রাসীরা যে জঙ্গল থেকে এসেছিল তার দিকে পালিয়ে যায়। হামলার প্রায় ৩০ মিনিট পর দুপুর আড়াইটের দিকে পুলিশ এই বিষয়ে সতর্কতা পেয়েছিল।
910
বৈসরানের অবস্থান
পহেলগাঁও থেকে বৈসনার উপকত্যকা পর্যন্ত রাস্তা খুবই দুর্গম। গাড়ি প্রায় যায় না বললেই চলে। রাস্তায় রয়েছে ঝর্না, বন, আর কাদা-পাথর মেশান পথ। ট্রেকিং বা ঘোড়াই সম্বল। সাধারণ মানুষের যেতে কমপক্ষে ১ ঘণ্টা লাগে।
1010
স্থানীয়দের অনুমান
পুলিশ ঘটনার প্রায় আধ ঘণ্টা পরে খবর পেয়েছিল। গিয়েছিল আরও অনেকক্ষণ পরে। সেই সময়ের মধ্যেই জঙ্গিরা চম্পট দেয়।