শ্মশানে হোলি খেলেন মহাদেব, রীতি মেনে বারাণসীতে আবিরের সঙ্গে মিশল চিতাভস্ম, দেখুন ভিডিও

Published : Mar 06, 2020, 04:17 PM ISTUpdated : Mar 06, 2020, 06:11 PM IST
শ্মশানে হোলি খেলেন মহাদেব, রীতি মেনে বারাণসীতে আবিরের সঙ্গে মিশল চিতাভস্ম, দেখুন ভিডিও

সংক্ষিপ্ত

শ্মশানে হোলি খেলেন স্বয়ং মহাদেব রঙভরি একাদশীর পরের দিন এই হোলি খেলেন তিনি সেই রীতি মেনে  মনিকর্ণিকা ঘাটে হয় হোলি খেলা আবিরের সঙ্গে চিতাভস্ম মিশিয়ে চলে একে অপরকে রাঙানো

শ্মশানে নাকি হোলি খেলেন স্বয়ং দেবাদিদেব মহাদেব। তাই বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন শহর বারাণসীতে হোলি খেলা হয় শ্মশানে। চিতাভস্মে একে অপরকে রাঙিয়ে দেন মানুষ। প্রাচীন এই শহরের বিশ্বাস, মৃত্যু মনে জীবনের শেষ নয়, মোক্ষ লাভের উপায়। সেই কারণেই বারাণসীতে বিখ্যাত মনিকর্ণিকা ঘাটে খেলা হয় চিতাভস্মের হোলি।

আরও পড়ুন: মধ্যপ্রদেশে ঘিরে অব্যাহত নাটক, এবার খুনের আশঙ্কা প্রকাশ বিজেপি বিধায়কের

আরও পড়ুন: স্ট্যাচু অফ ইউনিটি দেখতে গিয়ে বিপত্তি, রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ গোটা পরিবার

বারাণসীর বিখ্যাত ঘাটগুলির মধ্যে অন্যতম মনিকর্ণিকা ঘাট। বলা হয় এই শ্মশান ঘাটে নাকি চিতা কখনও নেভে না। কথিত আছে, এই শ্মশানে পুড়লে, মোক্ষ লাভ হয়। কাশী বিশ্বনাথের মন্দিরের কাছেই অবস্থিত মনিকর্ণিকা ঘাট। পূরাণ মতে, এখানে সতীর কানের দুল পড়েছিল। আরও একটি তত্ত্ব রয়েছে, শিব পার্বতীর স্নানের জন্য এই ঘাটেই কুয়ো বানিয়েছিলেন বিষ্ণু। স্নানের সময় পার্বতীর কানের দুল পড়ে যায় সেই কুয়োতে। এই ঘাটেই দোলের সময় ব্যবহৃত হয় শ্মশানের ছাই।

 

 

বারানসীতে রঙভরি একাদশীর পরের দিন মহাশ্মশানে শিব আসেন হোলি খেলতে। তাঁর সন্তুষ্টি ও আশীর্বাদ লাভের আশাতেই এদিন শ্মশানের ছাই ও আবির দিয়ে চলে হোলি। সাধু সন্ত, মন্দিরের পুরোহিতরা তো  বটেই, সাধারণ মানুষও মাখেন চিতাভস্ম। জলন্ত চিতা থেকে তুলে নেওয়া হয় ছাই। চলে গঞ্জিকা সেবন। এভাবেই ছাই আর আবিরে একে অপরকে রাঙিয়ে দেয় জনতা।

PREV
click me!

Recommended Stories

নতুন শ্রম আইনে আপনার বেতনের পরিমাণ খুব বেশি কমবে না,কারণ জানাল মন্ত্রক
যাত্রীদের সমস্যার 'ক্ষতে' ১০০০০ টাকার 'মলম'! IndiGo ভাউচার ঘোষণা করল