দলিত কিশোরীকে অশ্লীল কাজে বাধ্য করা, আটক অভিযুক্তরা

Published : Nov 06, 2019, 10:17 AM ISTUpdated : Nov 06, 2019, 11:11 AM IST
দলিত কিশোরীকে অশ্লীল কাজে বাধ্য করা, আটক অভিযুক্তরা

সংক্ষিপ্ত

ফের জোর করে দেহব্যবসার ঘটনা প্রকাশ্যে বিশাখাপত্তনমের ঘটনায় চাঞ্চল্য এক দলিত কিশোরীর সঙ্গে এই ঘটনা ঘটেছে ইতিমধ্যেই অপরাধীদের গ্রেফতার করা হয়েছে  

জোর করে দেহব্যবসার ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর চাঞ্চল্য বিশাখাপত্তনমে। জানা গিয়েছে, এক দলিত সম্প্রদায়ের কিশোরী গর্ভপাত করাতে গিয়ে ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসে।

বিশাখাপত্তনমের মুরালি নগরের ঘটনা। রবিবার সিটি টাস্ক ফোর্সের আধিকারিক এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ২ জনকে গ্রেফতার করেছে। ওই দলিত কিশোরী গর্ভপাত করাতে গিয়ে নার্সদের সঙ্গে কথোপকথনে সমগ্র বিষয়টি জানাজানি হয়।

আরও পড়ুন-  কাশ্মীরের পর ছত্তিশগড়, পিটিয়ে খুন মুর্শিদাবাদের বাঙালি ঠিকা শ্রমিক

পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে আরও জানা যায়, এক দম্পতির পাতা ফাঁদে পা দিয়ে সে এখানে আসে এবং তারপরেই তার ওপর শুরু হয় অত্যাচার। জোর করে তাকে দেহব্যবসার কাজে নামানো হয়। একটি চক্র নিরন্তর কাজ করে চলেছে বলে জানা যায়। তারাই গ্রাহকদের কাছে মেয়েদের ছবি পাঠিয়ে দেয়। এবং অনলাইনেই টাকা আদান প্রদান হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে দুজনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাদের থেকে নগদ টাকা এবং সাতটি মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

এর আগেও বড়সড় দেহব্যবসার পর্দাফাঁস করে মুম্বই পুলিশ৷ অজ্ঞাত পরিচয় এক মহিলার ফোনে পুলিশের কাছে এই দেহব্যবসার খবর এলে, তার ভিত্তিতে হানা দেয় মুম্বই পুলিশ৷ উদ্ধার হয় ১৬ মহিলা৷ জানা যায়, মুম্বই পুলিশের সোশ্যাল সার্ভিস ব্রাঞ্চে এক মহিলা ফোন করে জানান, তাঁকে জোর করে দেহব্যবসার কাজে নামানো হয়েছে এবং তার ওপর অকথ্য অত্যাচারও চলছে৷ এরপর ওই অভিযোগকারিণীর সঙ্গে দেখা করে সোশ্যাল সার্ভিস ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা৷ 

আরও পড়ুন-  ৬০ লক্ষ টাকার লুঠ, রসিক ডাকাত লিখে গেল বৌদি খুব ভাল, দাদা...

সংবাদ সূত্রের খবর অনুযায়ী, বাংলাদেশি ওই মহিলা আর্থিক অনটনের কারণে পরিবারকে সাহায্য করতেই মুম্বই আসেন৷ এক পরিচিত ব্যক্তি তাকে ভালো বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মুম্বই নিয়ে আসে৷ রাতের অন্ধকারে অবৈধভাবে তাকে নবি মুম্বইয়ে নিয়ে এসে বিক্রি করে দেয় ওই ব্যক্তি৷ এরপরই তাকে দেহব্যবসার কাজে জোর করে নামানো হয় এবং চলে নির্যাতনের পালা, এমনই অভিযোগ বাংলাদেশি মহিলার৷ 

এরপর এক গ্রাহকের থেকেই নির্যাতিতা মুম্বই পুলিশের সোশ্যাল সার্ভিস ব্রাঞ্চের ফোন নম্বর পেয়ে যোগাযোগ করে৷ তার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ হানা দেয় গ্র্যান্ট রোডের একটি বাড়িতে এবং দেহব্যবসার পর্দাফাঁস করে এবং সেই সঙ্গে ডিবি মার্গ পুলিশ স্টেশনে একটি মামলা দায়ের হয়৷  

PREV
click me!

Recommended Stories

'বাবরি মসজিদ হলে পরিণাম ভালো হবে না' হুমায়ুনকে চরম হুঁশিয়ারি শঙ্করাচার্যের
এনডিএ সাংসদদের জন্য মোদীর নৈশভোজ আয়োজন: আঞ্চলিক ও বাজরা সমৃদ্ধ মেনু