আনলক ৩ পর্বে ঘুরতে চলুন ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্সে, তবে থাকতে হবে কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট

Published : Aug 01, 2020, 08:37 AM ISTUpdated : Aug 01, 2020, 08:44 AM IST
আনলক ৩ পর্বে ঘুরতে চলুন  ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্সে, তবে থাকতে হবে কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট

সংক্ষিপ্ত

দেশে শুরু হল আনলক ৩ পর্ব এবার ছাড়পত্র মিলল ভ্রমণেও পর্যটকদের জন্য খুলল ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স ভিনরাজ্যের পর্যটকরাও যেতে পারবেন এই উপত্যকায়

পয়লা আগস্ট থেকে দেশে শুরু হল আনলক ৩ পর্ব। এবারের আনলক পর্বে গত দু'বারের তুলনায় আরও অনেক ক্ষেত্রে ছাড় দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এদিকে গত মার্চ থেকে শুরু হওয়া লকডাউনে ঘরবন্দি থেকে হাফিয়ে উঠেছেন অনেকেই। এদিকে-ওদিক ঘুরতে যাওয়ার জন্য মন ছুটেছে। এমনই ভ্রমণপিপাসু মানুষদের সুখবর দিল উত্তরাখণ্ড সরকার। খুলে দেওয়া হলো ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের মর্যাদা পাওয়া বিখ্যাত ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্সকে। তবে একটাই শর্ত পর্যটকদের কাছে থাকতে হবে করোনা পরীক্ষার নেগেটিভ রিপোর্ট। এর পাশাপাশি চার ধাম যাত্রাতেও অনুমতি দিয়েছে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন।

 

 

যোশিমঠের এসডিএম অনিল ছানওয়াল জানিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের পাশাপাশি ভিনরাজ্যের বাসিন্দারাও আসতে পারবেন ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্সে। নন্দা দেবী পার্কের উপবন সংরক্ষক নন্দা বল্লভ শর্মা, জানান, করোনার কারণে এতদিন পর্যটকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল এই উপত্যকায়।তবে এবার ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্সে খুলে দেওয়া হচ্ছে। তবে এখানে আসা পর্যটকদের ৭২ ঘণ্টা আগে করা করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ থাকতে হবে। 

আরও পড়ুন:৭৩ বছরে প্রথম বার, পাক সীমান্ত লাগোয় দেশের শেষ গ্রাম এবারের ১৫ আগস্টে পাচ্ছে স্বাধীনতার প্রকৃত স্বাদ

বর্ষাকালে  উত্তরাখন্ডে ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্সে বসে ফুলের জলসা। যোশিমঠ থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে ঘানঘারিয়া থেকে এই ‘ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স’ – এর  শুরু। প্রায় ৮৭ স্কোয়ার কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত গোটা উপত্যকা। স্থানীয় মানুষদের ভাষায় যাকে বলা হয় ‘ফুলো কি ঘাটী’, সেই ভ্যালি অব ফ্লাওয়ার্সে  ৫২১ রকম প্রজাতির লতা, গুল্ম ও বৃক্ষের আবাসস্থল। ৩০০ প্রজাতির ফুল ফোটে এখানে। পার্বত্য আলপাইন ফুল এবং অন্যান্য বিরল প্রজাতির উদ্ভিদও এখানে দেখা যায়। 

আরও পড়ুন: খরস্রোতা নদীতে পা পিছলে পড়ে গেলেন বিধায়ক, তারপর কী হল জানেত দেখুন রোমহর্ষক সেই ভিডিও

শুধু ফুল নয়, ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স এর যত্রতত্র ছড়িয়ে আছে নানা ধরণের ঔষধির গাছ। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য— বিরচ, রডোডেনড্রন এবং ব্রহ্ম কমল। প্রচলিত আছে, রাম-রাবণের যুদ্ধের সময় যখন লক্ষণ আহত হয়ে পড়েন তখন হনুমান সঞ্জীবনীর খোঁজ করতে এখানে এসেছিলেন। হনুমান এখানকার পাহাড় থেকেই সঞ্জীবনী নিয়ে গিয়েছিলেন।

PREV
click me!

Recommended Stories

Indigo Flights: যাত্রীদের ৬১০ কোটি টাকা ফেরত দিল ইন্ডিগো! কড়া নজর রাখছে কেন্দ্র
জম্মু ও কাশ্মীরে বড় সাফল্য নিরাপত্তারক্ষীদের, ডোডা জেলায় সন্ধান অস্ত্রভাণ্ডারের