ইউপিএসসি-তে প্রথম হয়ে প্রেমিকাকে ধন্যবাদ জানালেন মুম্বইয়ের কণিষ্ক

প্রেমিকা বা স্ত্রী কতটা মাথাপ্রেমিকা বা স্ত্রী কতটা মাথা ব্যথার কারণ, তা বর্ণনা করতে একেবারে সিদ্ধহস্ত অধিকাংশ পুরুষ। কথায় কথায় তাই মহিলাদের, সংসার সুখী হয় রমণীর গুণে জাতীয় জ্ঞান দিতেও পিছপা হন না এই পুরুষরা। কিন্তু সাফল্যের ক্রেডিট দেওয়ার বেলায় লবঢঙ্কা। কিন্তু কণিষ্ক কাটারিয়া এদের চেয়ে বেশ খানিকটা আলাদা তা বুঝিয়ে দিলেন। ব্যথার কারণ, তা বর্ণনা করতে একেবারে সিদ্ধহস্ত অধিকাংশ পুরুষ। কথায় কথায় তাই মহিলাদের, সংসার সুখী হয় রমণীর গুণে জাতীয় জ্ঞান দিতেও পিছপা হন না এই পুরুষরা। কিন্তু সাফল্যের ক্রেডিট দেওয়ার বেলায় লবঢঙ্কা। কিন্তু কণিষ্ক কাটারিয়া এদের চেয়ে বেশ খানিকটা আলাদা তা বুঝিয়ে দিলেন।

swaralipi dasgupta | Published : Apr 22, 2019 6:16 AM IST

জীবনের সবচেয়ে বড় সাফল্যের পিছনে রয়েছেন প্রেমিকা। ২০১৯ ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন-এর প্রথম স্থানাধিকারী কনিষ্ক কাটারিয়া এমনটাই বলেছেন।

অবাক হচ্ছেন তো! অবশ্য হওয়াটাই স্বাভাবিক। প্রেমিকা বা স্ত্রী কতটা মাথা ব্যথার কারণ, তা বর্ণনা করতে একেবারে সিদ্ধহস্ত অধিকাংশ পুরুষ। কথায় কথায় তাই মহিলাদের, সংসার সুখী হয় রমণীর গুণে জাতীয় জ্ঞান দিতেও পিছপা হন না এই পুরুষরা। কিন্তু সাফল্যের ক্রেডিট দেওয়ার বেলায় লবঢঙ্কা। কিন্তু কণিষ্ক কাটারিয়া এদের চেয়ে বেশ খানিকটা আলাদা তা বুঝিয়ে দিলেন।

ইউপিএসসি পরীক্ষার ফলাফল বেরনোর পরে এক সংবাদমাধ্যমের কাছে কণিষ্ক বলেন, আমি ভাবিনি প্রথম রাঙ্ক পাবো। আনন্দে তখনই তিনি জানান, এই সাফল্য সম্ভব হতো না যদি মা-বাবা, পরিবার ও প্রেমিকা না থাকত। কণিষ্কের কথায়, ওরাই আমাকে সাহস জুগিয়ে গিয়েছেন। পাশে থেকেছেন।

একদিকে যেমন কর্মজগতে বড় সাফল্য। তেমই এই মন্তব্য করে নেটিজেনদের মন জয় করেছেন কণিষ্ক। বিশেষ করে মহিলারা তাঁর এই আচরণে মুগ্ধ হয়েছেন। মুহূর্তে তাই ভাইরাল হয়েছেন কণিষ্ক কাটারিয়া।

এক জন ফেসবুকার কণিষ্ক সম্পর্কে লিখেছেন, উনি প্রেমিকার কথা উল্লেখ করেছেন দেখে ভাল লাগছে। সময় বদলাচ্ছে। আমার প্রেমিকা তার ছোট ভাইয়ের হাত দিয়ে আমায় চিঠি দিয়েছিল। দশম শ্রেণির পরীক্ষার তিন আগে বইয়ের মধ্যে থেকে সেই চিঠি পেয়ে বাবা আমায় বেধড়ক মেরেছিল।

কণিষ্ক অনায়াসে এত খোলাখুলি প্রেমিকার কথা বলায় প্রশংসা কুড়োচ্ছেন। আর একজন নেটিজেনের কথায়, বহু বাবা-মা মনে করেন প্রেমের সম্পর্কে থাকলে কেরিয়ারে বেশিদূর এগনো যায় না। কণিষ্ক প্রমাণ করেছেন তারা ভুল।

প্রসঙ্গত, কণিষ্ক কাটারিয়া আইআইটি বম্বে থেকে বিটেক করেছেন। নতুন প্রজন্মের মধ্যে অনু্প্রেরণাও জাগিয়েছেন তিনি।

Share this article
click me!