টালমাটাল হয়ে পড়েছে ওই দেশের অর্থনীতিও। এমনকি, দিন যত এগোচ্ছে ততই আরও শোচনীয় হয়ে পড়ছে ওই দেশের আর্থিক অবস্থা। এমনকি, বর্তমানে পাকিস্তানের অবস্থা এতটাই করুণ হয়ে গিয়েছে যে, সেদেশের শহুরে জনসংখ্যার প্রায় ৭৪ শতাংশ তাদের মাসিক খরচ মেটাতে পারছে না।
মুখ ফিরিয়েছে চিন। মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ-ও। এই পরিস্থিতিতে কার্যত না খেতে পাওয়ার দশা পাকিস্তানের। রিপোর্টে প্রকাশ ভারতের এই পড়শি দেশে শুরু হয়েছে খাবারের জন্য হাহাকার! ৭৪ শতাংশ জনসংখ্যা পাচ্ছে না দু'বেলার খাবার, ভয়াবহ পরিস্থিতি হয়ে রয়েছে গোটা দেশ জুড়ে।
টালমাটাল হয়ে পড়েছে ওই দেশের অর্থনীতিও। এমনকি, দিন যত এগোচ্ছে ততই আরও শোচনীয় হয়ে পড়ছে ওই দেশের আর্থিক অবস্থা। এমনকি, বর্তমানে পাকিস্তানের অবস্থা এতটাই করুণ হয়ে গিয়েছে যে, সেদেশের শহুরে জনসংখ্যার প্রায় ৭৪ শতাংশ তাদের মাসিক খরচ মেটাতে পারছে না।
ওই দেশে অর্থনৈতিক সঙ্কট এত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে যে ২০২৩ সালের মে মাসে যে হার ৬০ শতাংশ ছিল, তা এখন দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং জনসংখ্যার তিন-চতুর্থাংশকে গ্রাস করেছে।
মানুষ স্বল্প পরিমাণে খাদ্য সামগ্রী কিনছে: সম্প্রতি পালস কনসালট্যান্টের একটি সমীক্ষাকে উদ্ধৃত করে ARY নিউজের রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, পাকিস্তানের শহুরে জনসংখ্যা এখন তীব্র সঙ্কটের (Crisis) সম্মুখীন হয়েছে। সেখানকার প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ শুধু খরচ কমানোর পাশাপাশি খাদ্য সামগ্রীও কম পরিমাণে কিনছে। এদিকে, খরচ মেটানোর জন্য পরিবার ও বন্ধুদের কাছে ঋণ চাইতে শুরু করেছে ৪০ শতাংশ মানুষ।
পাকিস্তান আশা করেছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (IMF) তাদের একটি বেলআউট প্যাকেজ দেবে। কিন্তু, দেশটিকে আরও সাহায্য দেওয়ার বিনিময়ে, IMF এমন শর্ত আরোপ করেছে যা মেনে নেওয়া পাকিস্তানের পক্ষে খুব কঠিন বলে বিবেচিত হচ্ছে। গত ৫ বছরে সরকারের রাজস্ব ঘাটতি প্রায় ৭.৩ শতাংশ। চিনের কাছেও পাকিস্তানের ঋণ বাড়ছে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।