বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার পথে নেপাল, প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মার পদত্যাগ! দুবাই পালানোর ছক

Published : Sep 09, 2025, 02:45 PM ISTUpdated : Sep 09, 2025, 02:58 PM IST

বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কার মতই পরিস্থিতি হল নেপালের। গণবিদ্রোহের চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করতে বাধ্য হলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি।

PREV
15
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কার মতই পরিস্থিতি হল নেপালের। গণবিদ্রোহের চাপে পড়ে শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করতে বাধ্য হলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি। সেনা বাহিনীর চাপও ছিল তাঁর ওপর। সূত্রের খবর সেনা বাহিনী বারবার তাঁকে পদত্যাগ করার জন্য অনুরোধ করেছেন। সোমবার থেকেই Gen Z-দের বিক্ষোভে উত্তাল ছিল নেপাল। সেনাবাহিনী বিক্ষোভকারীদের থামাতে গুলিও চালিয়েছিল। কিন্তু পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিল.

25
সোমবার থেকেই Gen Z-দের বিক্ষোভ

সোমবার থেকে বিক্ষোভ চরম আকার নিয়েছিল নেপালে। Gen Z-দের বিক্ষোভে উত্তাল হয়েছিল গোটা দেশ। নেপাল সরকারের দুর্নীতি ও সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধ করে দেওয়ার প্রতিবাদে সরব হয়েছিল Gen Z-রা। তারাও চড়াও হয়েছিল সংসদ ভবন-সহ দেশের একাধিক নেতা মন্ত্রীর বাড়িতে।

35
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা সেনা প্রধানের

নেপালের সেনা বাহিনীর প্রধান অশোর রাজ সিগদেল মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে যান। সেখানেই দেখা করেন তাঁর সঙ্গে। তাঁকে ফের পদত্যাগ করার অনুরোধ করেন। পাল্টা শর্মা ওলি নিজের নিরাপত্তার নিশ্চিত করতে চান। সেই আশ্বাস পাওয়ার পরই তিনি পদত্যাগ করেন। সূত্রের খবর তিনি দুবাই যাওয়ার চেষ্টা করছেন।

45
দিশেহার ওলির প্রশাসন

তরুণ জনতার বিক্ষোভের মধ্যে পড়ে রীতিমত দিশেহারা অবস্থা হয়েছিল ওলি শর্মার প্রশসনের। তাঁর পাশাপাশি তাঁর মন্ত্রীদেরও বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়। ওলির মন্ত্রীর বেশ কয়েক জন আগেই পদত্যাগ করেছিলেন। ওলির বাসভবেও আগুন লাগিয়ে দিয়েছে উত্তেজিত জনতা।

55
বিক্ষোভের কারণ

সম্প্রতি সমাজ মাধ্য়মের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল নেপাল সরকার। সেই কারণ থেকেই বিক্ষোভের সূত্রপাত। পাশাপাশি নেপাল সরকারের দীর্ঘদিনের দুর্নীতির বিরুদ্ধেও সরব হয়েছিল তরুণরা। প্রথমেই প্রতিবাদে পথে নেমেছিল ছাত্র ও দেশের যুব সমাজ। পরিস্থিতি সামাল দিতে সক্রিয় হয় সেনা বাহিনী। গুলিতে কমপক্ষে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে ।

Read more Photos on
click me!

Recommended Stories