'ইঞ্জেকশন দিতেই রক্তবমি', বালকের মৃত্যুতে ধুন্ধুমারকাণ্ড বেহালায়

Published : Mar 21, 2020, 12:38 PM ISTUpdated : Mar 21, 2020, 12:40 PM IST
'ইঞ্জেকশন দিতেই রক্তবমি', বালকের মৃত্যুতে ধুন্ধুমারকাণ্ড বেহালায়

সংক্ষিপ্ত

  সরকারি হাসপাতালে 'চিকিৎসায় গাফিলতি' মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল বালক ধুন্ধুমারকাণ্ড বেহালায় থানায় অভিযোগ দায়ের পরিবারের  

করোনা আতঙ্কের আবহে এবার সরকারি হাসপাতালে 'চিকিৎসায় গাফিলতি'তে প্রাণ গেল এক বালকের!  ঘটনাকে কেন্দ্র করে তুলকালামকাণ্ড বেহালায়।  অভিযুক্ত চিকিৎসকের শাস্তির দাবি জানিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন মৃতের পরিবারের লোকেরা।

আরও পড়ুন: করোনার নাম ভাঁড়িয়ে ডাকাতি, মাস্ক পরে দিনেই সোনার দোকান লুঠ

বেহালার বকুলতলা এলাকার বাসিন্দা বছর বারোর সুদীপ্ত দাস। শুক্রবার সকাল থেকে বেশ কয়েকবার বমি করে সে। বাড়ির লোকেরা আর ঝুঁকি নেননি। সন্ধেবেলায় সুদীপ্তকে বিদ্যাসাগর হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁরা। পরিবারের লোকেদের দাবি, হাসপাতালে ওই বালককে একটি ইঞ্জেকশন দেন এনকে সাহা নামে এক চিকিৎসক এবং বেশ কিছুক্ষণ রোগীকে পর্যবেক্ষণে রাখেন। আর তাতেই ঘটে বিপত্তি। বাড়ির লোকের অভিযোগ, ইঞ্জেকশন দেওয়ার পরেই সুদীপ্তের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। শুরু হয় রক্তিবমি। কিন্তু খোঁজখবর করেও তখন আর কর্তব্যরত চিকিৎসককে পাওয়া যায়নি! শুধু তাই নয়, কর্তব্যরত নার্সকে বিষয়টি জানালে, তিনিও দুর্ব্যবহার করেন বলে অভিযোগ।  এদিকে ততক্ষণে বাড়ির লোকের সামনে ক্রমশ নিস্তেজ হয়ে পড়েছে সুদীপ্ত। কিছুক্ষণ চিকিৎসকরা জানান, ওই বালক মারা গিয়েছে। এরপরই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে বেহালার বিদ্য়াসাগর হাসপাতাল চত্বরে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বচসা জড়িয়ে পড়েন মৃতের পরিবারের লোকেরা। 

আরও পড়ুন: শহরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নিচে, বজ্রবিদ্য়ুৎ সহ বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রাজ্য়ে

খবর পৌঁছয় পর্ণশ্রী থানায়।  হাসপাতালে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ।  অভিযুক্ত চিকিৎসকের শাস্তির দাবিতে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন সুদীপ্ত দাসের পরিবারে লোকেরা। মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলেই মৃত্যুর প্রকৃত সঠিক কারণ জানা যাবে। 
 

PREV
click me!

Recommended Stories

মেসি-কাণ্ডে কলকাতাকে বদনাম করার চেষ্টা! জয় শ্রীরাম স্লোগান নিয়ে প্রশ্ন কুণালের
'নবান্ন কাছে থাকলে দিদির আজ খবর ছিল', মেসি-কাণ্ডে মমতাকে কটাক্ষ অধীরের