'আলাপনকে ছাড়ছে না রাজ্য', 'নির্দেশ প্রত্যাহার'-র জন্য মোদীকে চিঠি মমতার

Published : May 31, 2021, 11:25 AM ISTUpdated : Jun 01, 2021, 12:19 AM IST
'আলাপনকে ছাড়ছে না রাজ্য', 'নির্দেশ প্রত্যাহার'-র জন্য মোদীকে চিঠি মমতার

সংক্ষিপ্ত

  'আলাপনকে ছাড়ছে না রাজ্য' নির্দেশ প্রত্যাহার করুক কেন্দ্র'  মোদীকে ৫ পাতার চিঠি মমতার এদিন মমতার বৈঠকে আলাপন

'আলাপন বন্দ্য়োপাধ্যায়কে ছাড়ছে না রাজ্য' এই মর্মে এবার প্রধানমন্ত্রী মোদীকে চিঠি লিখলেন মমতা। গত কয়েকদিন ধরে মুখ্যসচিবকে নিয়ে যে টানাপোড়েন চলছে সেটা অত্যন্ত দুভাগ্যজনক বলে চিঠিতে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।  

 আরও পড়ুন, 'নির্বাচন হেরে প্রতিশোধ নিচ্ছে কেন্দ্র-এটা কি দরকার ছিল', 'আলাপন' ইস্যুতে বিস্ফোরক কুণাল-অধীর  

 

 


 প্রধানমন্ত্রী মোদীকে দীর্ঘ ৫ পাতার চিঠি পাঠিয়েছেন মমতা। কেন এই মুহূর্তে আলাপন বন্দ্য়োপাধ্যায়ের রিলিজ অর্ডার দিতে পারছে না , তাও চিঠিতে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। চিঠির শেষে প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছে মমতার অনুরোধ জানিয়েছেন, 'আলাপন বন্দ্য়োপাধ্যায়কে দিল্লিতে কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশ প্রত্যাহার করুক কেন্দ্র।' প্রসঙ্গত রাজ্যের মুখ্যসচিব  আলাপন বন্দ্য়োপাধ্য়ায়কে ছেড়ে দেওয়া নিয়ে  কেন্দ্রের পাঠানো চিঠিতে ইতিমধ্যেই সরগরম রাজ্য-রাজনীতি। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঘূর্ণিঝড় যশ পর্যালোচনা বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যোগ না দেওয়া নিয়ে বিতর্ক তৈরি হওয়ার কয়েক ঘন্টা পরই,  কেন্দ্রে থেকে রাজ্যকে এই আদেশ পাঠানো হয়েছে। এনিয়ে প্রশাসনিক মহল থেকে শাসক দলে দেখা দিয়েছে তীব্র অসন্তোস। 

আৎও পড়ুন, নারদ মামলা কি সরবে ভিনরাজ্যে, আজ কলকাতা হাইকোর্টে শুনানি 

 

 

উল্লেখ্য, শুক্রবার কর্মীবর্গবিভাগের অবর-সচিব যে চিঠি দিয়েছিলেন, তার ভিত্তিতে রাজ্য সরকার তাঁর অবস্থান কবে এবং কীভাবে জানাবে, তা রবিবার রাত অবধি স্পষ্ট করা হয়নি। ওই চিঠিতে সোমবার সকাল ১০এর মধ্য়েই দিল্লিতে নর্থ ব্লকে কর্মীবর্গ বিভাগে আলাপনকে রিপোর্ট করতে বলা হয়েছিল। রাজ্য তাঁকে না ছাড়ায় সেই নির্দেশ কার্যকর হচ্ছে না বলেই ধরে নেওয়া হয়েছে। এদিকে এদিন দুপুর ৩ টে নাগাদ যশ পরবর্তী ত্রাণ বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন আলাপন বন্দ্য়োপাধ্য়ায় বলেই নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে। 


 

PREV
click me!

Recommended Stories

বাংলার DA মামলার রায় বেরোবে কবে? সুপ্রিম কোর্টে বিরাট দাবি করলেন সরকারি কর্মীরা
নমাজ শুনতেই বেশি অভ্যস্ত, তাই গীতা পাঠ শুনলে কানে রক্ত ঝরে মমতার: বিজেপি