করোনা ভাইরাস কি মিলিয়ে দিল বিজেপি-তৃণমূলকে। খোদ বিজেপি সভাপতির মুখে মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের স্তুতি। যা শুনে অবাক হয়েছেন তৃণমূলের লোকজন। তবে আসল কথাটা শুনে মুখ টিপে হাসছে গেরুয়া ব্রিগেড।
এবার করোনায় মৃত্য়ু বেলঘড়িয়ার বাসিন্দার, রাজ্যে সংখ্যা বেড়ে ৬.
এবার করোনা নিয়ে রাজনীতির অভিযোগ তুললেন বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। মেদিনীপুরের সাংসদরে দাবি, ত্রাণ বিলি করতে গেলে আটকানোর হুমকি দেওয়া হচ্ছে বিজেপি নেতাদের। সম্প্রতি বিধাননগর কমিশনারেট থেকে ধমকানো হয়েছে বিজেপি নেতা সব্যসাচী দত্তকে। গত কয়েক দিন ধরেই রাস্তায় গরিব লোকজনের মধ্য়ে ত্রাণ ও খাদ্যসামগ্রী বিলি করছিলেন সব্যসাচী। ফের তার পুনরাবৃত্তি হলে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে পুলিশ।
রাজ্য়ে আরও ১০ জনের শরীরে করোনা, মৃতের সংখ্য়া বেড়ে ৫.
যা নিয়ে মুখ খুলচেন বিজেপির রাঝ্য় সভাপতি,তিনি বলেন, এতিদিন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা বাড়িতে ছিলাম। এখন মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় রাস্তায় বেরিয়েছি। যদি মুখ্যমন্ত্রী ও তার নেতারা বাইরে বেরোলে করোনা না ছড়ায়, তাহলে বিজেপির নেতারা বেরোলেও ছড়াবে না। দিলীপ ঘোষের অভিযোগ, এতদিন রাস্তায় নেমে মুখ্য়মন্ত্রী যেটা করছিলেন, তাতে সেবা ছিল না। তার মধ্য়ে রাজনীতি ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। এবার তাহলে আমরাও রাজনীতি করব। উনি রাজনীতি করলে দোষ না হলে আমরাও রাজনীতি করতে পারি।
রেনকোটকাণ্ডে চিকিৎসককে তলব পুলিশের, ফেসবুক থেকে পোস্ট সরানোর নির্দেশ.
অন্যদিকে, বিজেপি নেতা সব্যসাচী দত্ত জানিয়েছেন, পুলিশি হুঁশিয়ারি দিলেও ত্রাণ বিলির কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন তিনি। রাজ্য়ের সাম্প্রতিক অতীত বলছে, করোনা মোকাবিলা মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসা করেছিলেন সব্যসাচী। তিনি বলেন, মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে রাস্তায় নেমে অনুরোধ করছেন তাতে অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছে। রাজ্য এবং কেন্দ্র যৌথভাবে বাংলার মানুষের জন্য চেষ্টা করছে। কিন্তু কিছুদিন যেতেই এবার সেই করোনা মোকাবিলা নিয়েও তৃণমূল-বিজেপি দ্বন্দ্ব শুরু।