বাংলার কৃষ্টি, সংস্কৃতি ভুলে যাচ্ছিল রাজ্য়। বাংলার মনীষীদের পুনরায় মান দিয়ে সেই সংস্কৃতি ফিরিয়ে এনেছেন মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। সেকারণে তিনি বাংলার গর্ব। দিলীপ ঘোষের মতো ব্যক্তিত্বরা সেটা বুঝবেন না। দোলের দিনে বিজেপির রাজ্য় সভাপতিকে একহাত নিয়ে এই মন্তব্য় করেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
অধীরের খাসতালুকে তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্ব, কোন্দল মেটাতে মাঠে প্রশান্ত কিশোর
সম্প্রতি নেতাজি ইন্ডোরে বাংলার গর্ব মমতা ক্যাম্পেন শুরু করে তৃণমূল। যা নিয়ে খোঁচা দিতে ছাড়েনি বিজেপি। খোদ বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার বলেছেন, মমতা সততার নয়, সারদার প্রতীক। তাই মমতাকে বাংলার গর্ব হিসাবে বাংলার মানুষ দেখে না। একই কথা শোনা গিয়েছে সিপিএম-এর বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের মুখে। যেখানে তিনি বলেছেন, ইতিহাসে কলঙ্কের প্রতীক মমতা। একই পথে হেঁটেছেন বিজেপির রাজ্য় সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
দোলে কুকুরের গায়ে রং দিলেই করতে হবে হাজত বাস, জানাল লালবাজার
দিলীপবাবু বলেন, মমতা নয়-বাংলার মনীষীরাই বাংলার গর্ব। দোলের দিনে যা নিয়ে পাল্টা মেদিনীপুরের সাংসদকে খোঁচা দিলেন ফিরহাদ হাকিম। কলকাতার মেয়র বলেন, বাংলার মনীষীদের হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাদের মান দিয়েছেন তিনি। ট্রাফিকে দাঁড়ালেই এখন রবীন্দ্রনাথ ,নজরুল সঙ্গীত শোনা যায়। মনীষীদের সংস্কৃতিকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির রূপ দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। অতীতে যা লোপ পেয়েছিল। দিলীপ ঘোষের মতো ব্য়ক্তিদের মগজে এসব ঢুকবে না।
রাজ্য়সভায় বাম-কংগ্রেসের প্রার্থী কি কানহাইয়া,নাম ঘিরে জোর জল্পনা
তবে রাজনৈতিক তর্ক বিতর্কের মাঝেই এদিন দোলের শুভেচ্ছা জানাতে ভোলেননি মেয়র। করেনা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলেছেন ফিরহাদ। তবে ডাক্তারদের কথা মেনে সতর্ক থাকার কথা বলেছেন তিনি। যদিও করোনা ভাইরাস নিয়ে অহেতুক আতঙ্কিত হতে না করেছেন কলকাতার মেয়র।