উচ্চশিক্ষিত হয়েও কেন কনস্টেবল পদে চাকরিতে ঢুকেছে? ঊর্ধ্বতন অফিসারের কাছে ত্রিবেনীর যুবক সুমন রায়কে অহরহ 'গঞ্জনা' শুনতে হত বলে অভিযোগ। ছেলেকে খুন করা হয়েছে বলে দাবি যুবকের মায়ের। যুবকের মৃত্যুরহস্যের তদন্তভার সিবিআইকে দিল বুধবার কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিচারপতি কৌশিক চন্দর ডিভিশন বেঞ্চ কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে ৬ মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে।
ভিডিও দেখে সটান হাজির স্টিভ, মুচিপাড়ার ক্ষুদে বিস্ময়-কে বানাবেন বড় ক্রিকেটার
হুগলির ত্রিবেণীর যুবক সুমন রায় ছিলেন অনার্স গ্রাজুয়েট। ২০১৩ সালে সিআরপিএফের কনস্টেবল পদে তিনি চাকরি পান। ২০১৫ সালে মধ্যপ্রদেশের নিমারে তাঁকে প্রশিক্ষণ নিতে পাঠানো হয়। যুবকের মা জ্যোৎস্না রায়ের অভিযোগ, সেখানে তাঁর ছেলের ওপর ঊর্ধ্বতন অফিসার শারীরিক, মানসিক নির্যাতন করতেন কনস্টেবল পদে কাজে যোগ দেওয়ায়।
করোনা মোকাবিলায় সতর্ক কলকাতা চিড়িয়াখানা, কড়া নজরদারি বিদেশিদের উপরে
২০১৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি সুমনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। ছেলে আত্মহত্যা করেনি বরং শারীরিক, মানসিক নির্যাতন করে তাঁকে খুন করা হয়েছে বলে জ্যোৎস্না রায়ের দাবি। ওই বছরই তিনি হাইকোর্টে আসেন সিবিআই তদন্তের আবেদন নিয়ে৷ তৎকালীন প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে সিবিআই লিখিতভাবে জানিয়েছিল, পশ্চিমবঙ্গ ও মধ্যপ্রদেশ সরকার অনুমতি দিলে তারা তদন্ত করতে প্রস্তুত৷ কিন্তু ওইসময় প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ কোনো নির্দেশ দেয়নি। যুবকের মা এরপর ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন। এদিন ডিভিশন বেঞ্চ সিবিআই'কে তদন্ত করতে বলেছে৷
কলকাতার ডাক্তার গৃহিনীর কামুকপনায় অতিষ্ঠ স্বামী, বিয়ে বাঁচাতে পায়ে 'ড্রাইভ' স্ত্রী-র