'আমি কখনও প্রধানমন্ত্রীকে সরে যেতে বলিনি', বিজেপির সমালোচনা করে মন্তব্য মমতার

বিশ্ব পরিবেশ দিবেসের অনুষ্ঠাতে বিজেপিকে নিশানা 
প্রধানমন্ত্রীকে কখনই দিল্লি ছাড়তে বলেননি
বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
বিজেপি শুধুই রাজনীতি করছে বলেও অভিযোগ

Asianet News Bangla | Published : Jun 5, 2020 3:39 PM IST

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুক্রবার বিজেপির তীব্র সমানোচনা করেছেন। বলেছেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও আমফানেরর মত প্রাকৃতীক দুর্যোগের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে রাজ্য। তখন বিজেপি তা নিয়েও রাজনীতি করে যাচ্ছে। 

এখানেই থামেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি আরও বলেন, গোটা রাজ্যই করোনাভাইরাস ও আমফানের বিরুদ্ধে সর্বশক্তি দিয়ে লড়াই করছে তখন কয়েকটি রাজনৈতিক দল তাদের ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়া কথা বলছেন। এই ভাবলেই তাঁর খুব কষ্ট হয়। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, তিনি তো কখনও বলেননি দিল্লি থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে সরিয়ে দেবেন। এটা রাজনীতি করার সময় নয় বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।  তিনি আরও প্রশ্ন করেন গত তিন মাস ধরে তাঁরা কোথায় ছিল? যে সময়টা রাস্তায় নেমে কাজ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। করোনাভাইরাসের সংক্রণের বিরুদ্ধে লড়াই ও এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধেও বাংলা জয়লাভ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

ডনের ঘরে করোনার হানা, দাউদ দম্পতি ভর্তি করাচির সেনা হাসপাতালে

মুসলিম অধ্যুষিত বলেই কি নিশানা, বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগ দায়ের মানেকা গান্ধীর বিরুদ্ধে .

সরকারি আধিকারিককে জুতো পেটা, টিকটক স্টার তথা বিজেপি নেত্রীর কীর্তি ...

বিশ্ব পরিবেশ দিবসের একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিরোধী রাজনীতিক দল বিজেপিকে রীতিমত নিশানা করেন। তিনি আরও বলেন এই পরিস্তিতিতে দাঁড়িয়ে সরকারি কর্মী ও পেনশনভোগীদের মাসের নির্ধারিত সময় বেতন দেওয়া চেষ্টা করছে সরকার। রাজ্যের প্রায় ২৫ লক্ষ কৃষক চরম সংকটে পড়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত ৫ লক্ষ কষক ত্রানের টাকা পেয়েছেন।

 প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতির কারণে রাজ্য সরকার কেন্দ্রের থেকে এক লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ দাবি করেছিল। কিন্তু রাজ্য বিজেপি তীব্র সমালোচনা করে বলেছিল এই বিপর্যয় থেকে অর্থ উপার্যনের কৌশল করছে রাজ্যসরকার। আগামী বছরই পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে দুই দলই নিজেদের ঘর গোছাতে মরিয়া। তাই দুই দলের প্রধানরাই একে অপরকে লক্ষ্য করে বাক্যবানের বিঁধছে বলে মনে করেছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। 
 

Share this article
click me!