শরীরে যাতে বার্ধক্যের ছাপ দেরিতে পড়ে তার জন্য অ্যান্টি এজিং জুস পান করেন। এটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি তৈরি করাও খুব সহজ। বাড়িতে যে কোনও সময়ই বানাতে পারেন। তবে নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন।
রূপ আর যৌবন- মানুষের জীবনে এই দুটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বর্তমান জীবনধারায় মানুষের হাতে সময় অনেকটাই কম। তাই নিজের জন্য ব্য়য় করার সময়ও অনেকটা কম। কিন্তু খাবারের সুঅভ্যাস মানুষকে রূপ আর যৌবন দুই ধরে রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি সুস্থ শরীরের জন্য এটু গুরুত্বপূর্ণ। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চুল আর ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ পড়তে থাকে। সেগুলি দূর করতে এই ফলের রসগুলি ম্যাজিকের মতই কাজ করে।
বার্ধক্য প্রক্রিয়া ধীর করতে ফল এবং শাকসবজি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফল এবং শাকসবজি অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর যা আপনার কোষকে পুষ্টি দিয়ে সমৃদ্ধ করতে পারে যা স্বাস্থ্যের উন্নতি করে এবং বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত করে।
জুস তৈরির প্রক্রিয়া-
আমলকি, ডালিম এবং কালো আঙ্গুর মিশিয়ে একটি পাওয়ার-প্যাকড অ্যান্টি-এজিং জুস তৈরি করতে পারেন এবং স্বাদমতো কালো লবণ এবং চাট মসলা যোগ করতে পারেন। তবে নিয়মিত এই জুস খেলে দ্রুত উপকার পাবেন। ত্বকের বলি রেখা অনেক কমে যাবে। পাশাপাশি চুল আরও সুন্দর হবে।
জুসের উপকারিতা-
ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ আমলতি শরীরকে পুনরুজ্জীবিত করতে এবং বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করতে সাহায্য করে।
ডালিম অকাল বার্ধক্যের লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই, পটাসিয়াম, ফলিক অ্যাসিড এবং আয়রন সমৃদ্ধ, এটি একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য তৈরি করে।
ডালিম আর্থ্রাইটিস, আলঝেইমার এবং হার্টের সমস্যার মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।
কালো আঙুর রক্তচাপের মাত্রা কমাতে এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।