Health Tips: মাথা ব্যাথা থেকে বাতের ব্যাথায় সারায় পুদিনা পাতা, রইল ৫টি উপকারিতা

Published : Mar 18, 2024, 05:53 PM IST
Peppermint tea

সংক্ষিপ্ত

পুদিনা পাতা সুগন্ধ যুক্ত একটি ভেষজ। রান্নার পাশাপাশি এটি স্যালাডেও ব্যবহার করা হয়। 

পুদিনা একটি জরুরি পাতা। এটি নিঃশ্বাসকে সতেজ রাখে। ভারতীয় খাবারের তালিকায় এটি সুপারফুড হিসেবেই গন্য হয়। এটি সুগন্ধ যুক্ত একটি ভেষজ। রান্নার পাশাপাশি এটি স্যালাডেও ব্যবহার করা হয়। আপনার দৈনন্দিন জীবনে পুদিনা পাতার আপানার খাদ্যতালিকায় যুক্ত করতেই পারেন। তাতে শরীর স্বাস্থ্য ভাল থাকে। এটি হজম শক্তি বাড়াতে পারেষ পাশাপাশি এটি স্ট্রেস কমাতে পারে।

পুদিনা পাতার ৫টি স্বাস্থ্যকর উপকারিতা রইলঃ

১। হজম শক্তি

পুদিনা পাতা হজম শক্তি বাড়াতে বিশেষভাবে কার্যকর। এর প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য বদহজম মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। ফোলাভাব কমায়। গ্যাসের সমস্যা সমাধান করে। চা বা রান্নায় পুদিনা পাতা ব্যবহার করতে পারেন। পাশাপাশি পুদিনা পাতার সরবত দিনে একগ্লাস খেলেও উপকার পাবেন।

২। স্ট্রেস কমায়

পুদিনা পাতার সুগন্ধ যে কোনও মানুষের উদ্বেগ কমাতে পারে। এটি মনকে স্থিতিশীল রাখতে পারে। পিপারমিন্ট এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করতে পারে। মিন্ট যুক্ত চা পায়ে উত্তেজনা সাময়িকভাবে কমে যায়।

৩। শ্বাসযস্ত্রের সাহায্য

পুদিনা পাতায় রয়েছে ডিকনজেস্ট্যান্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শ্বাসনালী পরিষ্কার করতে এবং শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলিকে কমিয়ে দিতে পারে। সর্দিকাশির সমস্যা সমাধানে এটি গুরুত্বপূর্ণ। ঋতু পরিবর্তনের সময় এই পাতা খেলে অনেক সমস্যা কমে। এটি অ্যালার্জির সঙ্গে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। সর্দিকাশির সমস্যা থাকলে ভেপারও নিতে পারেন।

৪। মানসিক স্বাস্থ্য

মিন্ট বা পুদিনা পাতার ঘ্রাণ মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে। মনযোগ বাড়াতে এটি কার্যকর। পরীক্ষার সময় বা কর্মক্ষেত্রে চাপের সময় যে কোনও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় এটি কার্যকর। খেতেও পারেন। বা গন্ধ নিতেও পারেন।

৫। ব্যাথা কমায়

যে কোনও মিন্ট ব্যাথা কমাতে পারে। মাথা ব্যাথা থেকে পেশীর ব্যাথা সবকিছুর জন্যই এটি কার্যকর। পেপারমিন্ট-ইনফিউড বাম এবং ক্রিম ব্যবহার করা পেশী এবং জয়েন্টগুলিতে ঠান্ডা অনুভূতি দেয়। পাশাপাশি টেনশন কমায়।

 

PREV
click me!

Recommended Stories

Look Back 2025: স্বাস্থ্য সম্পর্কে ভারতীয়রা ২০২৫ সালে সবচেয়ে বেশি যে প্রশ্নগুলি সার্চ করেছে
ডিনারে অবশ্যই কম ক্যালোরিযুক্ত খাবারই খাওয়া উচিত?