কাঁচা নাকি সেদ্ধ, কোন ধরনের বিট খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী, দেখে নিন এক ঝলকে

Published : May 21, 2025, 04:32 PM IST

কাঁচা নাকি সেদ্ধ বিট: বিটকে সুপারফুড বলা হয়। এটি পুষ্টিতে ভরপুর। সারা বিশ্বে মানুষ এটি খেতে পছন্দ করে। প্রায়ই মনে প্রশ্ন জাগে, কাঁচা না সেদ্ধ বিট বেশি উপকারী? আসুন জেনে নিই। 

PREV
19

বিট শুধু রক্তবৃদ্ধি-ই করে না, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, রক্ত সঞ্চালন এবং শক্তির স্তরও উন্নত করে। প্রশ্ন হল, বিট কাঁচা খাবেন, না সেদ্ধ? আসুন জেনে নিই দু’ধরনের পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা।

29

বিট খাওয়ার উপকারিতা

বিট কম ক্যালোরি এবং উচ্চ ফাইবারযুক্ত খাবার, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এতে ফোলেট (ভিটামিন বি৯), আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, ফোলেট শরীরে হোমোসিস্টেইন স্তর কমায়, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

39

কাঁচা বিটে কী আছে?

পুষ্টিগুণ (১০০ গ্রামে): ক্যালোরি - ৪৩, কার্বস: ৯.৬ গ্রাম, ফাইবার: ২.৮ গ্রাম, চিনি: ৬.৮ গ্রাম, প্রোটিন: ১.৬ গ্রাম, পটাশিয়াম: ৩২৫ মিলিগ্রাম, আয়রন: ০.৮ মিলিগ্রাম, ফোলেট: ১০৯ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি: ৪.৯ মিলিগ্রাম

49

বিট খাওয়ার উপকারিতা

বিট খেলে পাচন উন্নত হয়। ফোলেট কোষ বৃদ্ধি এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য সমর্থন করে। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং ত্বকের জন্য উপকারী। ব্যাটালেইন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রদাহ কমায়। প্রাকৃতিক নাইট্রেট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং স্থায়িত্ব বাড়ায়।

59

সেদ্ধ বিটে কী আছে?

পুষ্টিগুণ (১০০ গ্রামে):

ক্যালোরি: ৪৪

কার্বস: ১০.০ গ্রাম

ফাইবার: ২.০ গ্রাম

প্রোটিন: ১.৬ গ্রাম

69

আয়রন: ০.৮ মিলিগ্রাম

পটাশিয়াম: ৩০০ মিলিগ্রাম

ফোলেট: ৮০-১০০ মাইক্রোগ্রাম

79

সেদ্ধ বিট খাওয়ার উপকারিতা

প্রয়োজনীয় খনিজ (আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম) বজায় রাখে। সেদ্ধ করলে ভিটামিন সি কিছুটা কমে যায় তবে নাইট্রেট থাকে। এর সাথে ফোলেট থাকে যা মস্তিষ্ক এবং কোষ মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয়। সেদ্ধ বিট পাচন করতে সহজ এবং বয়স্কদের জন্য ভালো বিকল্প।

89

কোনটি বেশি পুষ্টিকর – কাঁচা না সেদ্ধ বিট?

বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁচা বিট পুষ্টির দিক থেকে বেশি উপকারী কারণ এতে ভিটামিন সি বেশি থাকে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি নষ্ট হয় না। 

99

নাইট্রেট পুরোপুরি থাকে। তবে, সেদ্ধ বিটও স্বাস্থ্যকর, বিশেষত যদি কম পানিতে এবং বেশিক্ষণ না সেদ্ধ করা হয়।

Read more Photos on
click me!

Recommended Stories