শুধু ২ টাকার নোট নয়, পুরনো ১ টাকা, ৫ টাকার নোটও বেশি দামে বিক্রি করা সম্ভব। ৩০-৪০ বছরের পুরনো ৫ টাকার নোটের চাহিদা বেশি। ক্রমিক নম্বর, ঐতিহাসিক তাৎপর্য বা বিশেষ বৈশিষ্ট্যযুক্ত মুদ্রা সংগ্রাহকদের কাছে আকর্ষণীয়। এই ধরনের পুরনো মুদ্রা থাকলে, তা লাভজনকভাবে বিক্রি করা সম্ভব।