Published : May 07, 2024, 03:49 PM ISTUpdated : May 07, 2024, 05:33 PM IST
রবীন্দ্রনাথ- এক কথায় তার সম্পর্কে বলার সাধ্য কারও নেই, কারণ তিনি নিজে বহুমুখী প্রতিভাধর এক ব্যক্তিত্ব। যিনি নিজের জন্মদিন পালনের গান লিখে গিয়েছেন। তিনি জানতেন বাঙালির সবতেই তাঁকে প্রয়োজন হবে। রইল গুরুদেবের লেখা কিছু অমৃত বাণী যা বাঙালির জানা প্রয়োজন-
অপর ব্যাক্তির কোলে পিঠে চড়িয়া অগ্রসর হওয়ার কোনও মাহাত্ম্য নাই – কারণ চলিবার শক্তিলাভই যথার্থ লাভ, অগ্রসর হওয়া মাত্র লাভ নহে
29
আমার তৃষ্ণা তোমার সুধা তোমার তৃপ্তি আমার সুধা
39
যে ধর্মের নামে বিদ্বেষ সঞ্চিত করে, ঈশ্বরের অর্ঘ্য হতে সে হয় বঞ্চিত।
49
অসীম সে চাহে সীমার নিবিড় সঙ্গ সীমা হতে চায় অসীমের মাঝে হারা
59
নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস,ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস। নদীর ওপার বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে;কহে, যাহা কিছু সুখ সকলি ওপারে।
69
ক্ষমাই যদি করতে না পারো, তবে তাকে ভালোবাসো কেন?
79
চোখ কতটুকুই দেখে কান কতটুকুই শোনো, স্পর্শ কতটুকুই বোধ করে! কিন্তু মন এই আপন ক্ষুদ্রতাকে কেবলই ছড়িয়ে যাচ্ছে।
89
ধর্ম যারা সম্পূর্ণ উপলব্ধি না করিয়া প্রচার করিতে চেষ্টা করে তহারা ক্রমশই ধর্মকে জীবন হইতে দূরে ঠেলিয়া থাকে। ইহারা ধর্মকে বিশেষ গন্ডি আঁকিয়া একটা বিশেষ সীমানার মধ্যে আবদ্ধ করে।
99
ছোট ছোট মুখ জানে না ধরার দুখ, হেসে আসে তোমাদের দ্বারে। নবীণ নয়ন তুলি কৌতুকেতে দুলি দুলি চেয়ে চেয়ে দেখে চারিধারে।