আপনার সন্তানকে কি ফোন দিয়েছেন? কিন্তু কখনও কি তাদের ইন্টারনেট ব্যবহারের সঠিক পদ্ধতি শিখিয়েছেন? যদি না শিখিয়ে থাকেন, তাহলে তারা আপনার অজান্তেই ক্ষতিকর কন্টেন্ট দেখতে পারে এবং সাইবার হুমকির শিকার হতে পারে।
নতুন জিনিসের প্রতি শিশু-কিশোরদের আকর্ষণ স্বাভাবিক। ইন্টারনেটের নিত্যনতুন ভিডিও, ছবি ও অন্যান্য কন্টেন্ট তাদের আকৃষ্ট করে। ঠিক যেমন নতুন জিনিস ব্যবহারের পদ্ধতি শেখানো হয়, তেমনি ইন্টারনেট ব্যবহারের সঠিক পদ্ধতিও শেখানো জরুরি।
25
শুধুমাত্র বড়দের জন্যই ইন্টারনেট নয়, শিশু-কিশোরদের পড়াশোনা ও অন্যান্য কাজে ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে সঠিক ব্যবহার না জানলে নানাবিধ বিপদ হতে পারে।
35
সাইবার অপরাধ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফোন, ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ, জিমেইল ইত্যাদি হ্যাক করে অনেক অপরাধ করা হচ্ছে। শিশু-কিশোররা ইন্টারনেট ব্যবহার বৃদ্ধির কারণে এই ধরনের অপরাধের শিকার হচ্ছে।
45
প্যারেন্টাল কন্ট্রোল
অশ্লীল, হিংসাত্মক কন্টেন্ট থেকে সন্তানদের রক্ষা করতে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’ ব্যবহার করুন। ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। সাইবার অপরাধ সম্পর্কে সচেতনতা
সন্তানদের সাইবার অপরাধ ও নিরাপত্তা সম্পর্কে বুঝিয়ে বলুন। ব্যক্তিগত তথ্য অন্যদের না দেওয়ার জন্য সতর্ক করুন।
55
অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার
সন্তানের ফোনে আধুনিক অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করুন। ওয়েবক্যাম, অডিও ইত্যাদি বন্ধ রাখুন। শক্তিশালী পাসওয়ার্ড
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহারের গুরুত্ব সম্পর্কে সন্তানকে বুঝিয়ে বলুন। নিরীক্ষণ করুন
সন্তানের অনলাইন কর্মকাণ্ড নিরীক্ষণ করুন। ফিশিং হামলার বিষয়ে সতর্ক থাকুন।