কিছু বিষয়ে আলোচনা করে আবার সম্পর্ককে মজবুত করতে পারেন। এই বিষয়গুলি সম্পর্ক এবং ভবিষ্যতের সাথে সম্পর্কিত। আর একটা কথা হল এই কাজগুলো করার সময় নিজের ভুলগুলো মেনে নিতে লজ্জা করবেন না এবং সম্পূর্ণ শান্তভাবে আপনার সঙ্গীর কথা শুনুন।
অনেক সময় দম্পতিদের মধ্যে বিবাদ বা কলহ বিচ্ছেদের পর্যায়ে পৌঁছে যায়। ততক্ষণে মনে হয় দুজনে একসঙ্গে একই ছাদের নিচে থাকতে পারছে না। এমন পরিস্থিতিতে ডিভোর্স নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। কারো সম্পর্ক যদি এমন কঠিন পর্যায়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাহলে একজনের সঙ্গীর কাছে কিছু প্রশ্ন করা উচিত। কিছু বিষয়ে আলোচনা করে আবার সম্পর্ককে মজবুত করতে পারেন। এই বিষয়গুলি সম্পর্ক এবং ভবিষ্যতের সাথে সম্পর্কিত। আর একটা কথা হল এই কাজগুলো করার সময় নিজের ভুলগুলো মেনে নিতে লজ্জা করবেন না এবং সম্পূর্ণ শান্তভাবে আপনার সঙ্গীর কথা শুনুন। এটি শুধুমাত্র সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে না কিন্তু ভাঙা সম্পর্কগুলিকে বাঁচাতেও সাহায্য করতে পারে। আসুন জেনে নিই কি কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা উচিত।
ডিভোর্সের আগে এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন
আমরা কি একে অপরকে বিশ্বাস করি?
বিবাহ বিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় কারণ হল বিবাহ বহির্ভূত বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক। যখন স্বামী বা স্ত্রীর মধ্যে একজনের অতিরিক্ত বৈবাহিক সম্পর্ক থাকে, তখন তার প্রতি সঙ্গীর বিশ্বাস ভেঙে যায় এবং আবার বিশ্বাস করা খুব কঠিন। এমন পরিস্থিতিতে বিবাহ বিচ্ছেদের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আপনি যদি আপনার ভুল স্বীকার করে থাকেন এবং আপনার বিয়েকে ভাঙার হাত থেকে বাঁচাতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনার সঙ্গীকে জিজ্ঞাসা করুন যে আপনার দুজনেরই একে অপরকে বিশ্বাস করা সম্ভব কি না, আপনি আবার বিশ্বাস ভাঙবেন না কি না। আপনি নিজেই এই প্রশ্নগুলির অনেক উত্তর খুঁজে পাবেন এবং আপনার সম্পর্কও রক্ষা হতে পারে।
যারা বাচ্চাদের দেখাশোনা করবে
বিবাহবিচ্ছেদের আরেকটি কারণ হল টাকা। বিবাহ বিচ্ছেদের পর অর্থের অভাবও অনেক সমস্যার সৃষ্টি করে। অতএব, যখন আপনারা দুজনেই আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, তখন শিশুদের শিক্ষা, তাদের যত্ন, গৃহঋণ এবং শিশুদের ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করুন। টাকা নিয়ে ছোটখাটো বিষয় নিয়ে ঝগড়া না করে ডিভোর্সের আগে এসব নিয়ে আলোচনা করা ভালো। এটি সম্পর্কের তিক্ততা এড়াতে পারে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।