বিশেষজ্ঞদের মতে ঝগড়া-অশান্তি খুব বেশিদিন জিইয়ে রাখা উচিত নয়।
সুস্থতার চাবিকাঠি ভালবাসার সম্পর্ক। আর সম্পর্কের গাঢ় বন্ধন মানেই যৌন মিলন। অত্যাধিক কাজের চাপ, মানসিক টেনশনে থেকে স্ট্রেসের কারণে সম্পর্কে ছেদ ঘটছে অনেকেরেই। গার্লফ্রেন্ড পুরোনো হোক বা নতুন তাকে সবসময় হাতের কাছেই রাখতে চান পুরুষরা। সম্পর্ক যত এগোতে থাকে ততই যেন চাহিদাগুলি প্রকট হতে থাকে। তেমনই স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যেও অনেকসময় একঘেয়েমি চলে আসছে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে ঝগড়া-অশান্তি খুব বেশিদিন জিইয়ে রাখা উচিত নয়। সমস্ত বিবাদ ভুলে গিয়ে নতুন করে শুরু করুন আগামীর পথচলা। পুরোনো মান অভিমান ভুলে স্ত্রীকে খুশি করতে সুখী দাম্পত্য জীবনে ফেরার রইল কয়েকটি টিপস ।
দীর্ঘদিন বাদে একে অপরের সঙ্গে যৌন মিলনে আবদ্ধ হলেই সেই সম্পর্কে যেন একটা দুরত্ব চলে আসে। সেখান থেকে বিচ্ছেদ। এই ঘটনা আকছারই ঘটে চলছে আমাদের চারিপাশে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে ঝগড়া-অশান্তি খুব বেশিদিন জিইয়ে রাখা উচিত নয়। সমস্ত বিবাদ ভুলে গিয়ে নতুন করে শুরু করুন আগামীর পথচলা। নিজেদের সম্পর্কের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ, মান অভিমান ভুলে হাসিমুখে সময় কাটান।পুরোনো মান অভিমান ভুলে স্ত্রীকে খুশি করতে কে না চায়। তাই সুখী দাম্পত্য ফিরতে বেশ কিছু প্ল্যানিং সেরে নিন আগে থেকেই। স্ত্রীর জন্য একটি সারপ্রাইজ পার্টির আয়োজন করতেই পারেন।
বাড়ির বাইরে নির্জনে কিংবা ব্যালকনি বা খোলা আকাশের নীচে ছাদের মধ্যে একটা ছোট্ট পার্টির আয়োজন করতে পারেন। এতেও সম্পর্ক অনেকটাই আগের মতো ঠিক হয়ে যাবে। দুজনে মিলে একসঙ্গে কিছুটা সময় কাটালে দেখবেন মনটাও ভাল হয়ে যাবে। আর দূরত্বও কমে আসবে। সারা বছরে যা যা কথা স্ত্রীকে বলা হয়ে ওঠেনি সময় করে কোনও একটা নির্জন জায়গায় বেরাতে গিয়ে মনের সমস্ত কথা মন খুলে স্ত্রীর শেয়ার করুন। দেখবেন ম্যাজিকের মতোন ঠিক হয়ে যাবে আপনাদের সম্পর্কগুলি। স্ত্রীর পছন্দের কোনও খাবার একদিন বাড়িতে থেকে নিজেই রান্না করে স্ত্রীকে পরিবেশন করুন। সবথেকে ভাল হয় যদি বছরের প্রথম দিনটা এই কাজটা সেরে ফেলেন। তাহলে তো কোনও কথাই নেই দেখবেন আপনার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হবেন আপনার স্ত্রী। অনেকের মধ্যেই ঝামেলার কারণে যৌনতা হারিয়ে যায়। পুরোনো সব ভুলে সেই সম্পর্ক আবার ফিরিয়ে আনুন। এতে সম্পর্ক আরও গভীর হবে। যৌনতা ছাড়া সম্পর্ক মধুর হয় না তাই একঘেয়ে সম্পর্কের মাঝে যৌনতার স্বাদ থাকাটাও ভীষণভাবে জরুরি।