প্রকাশ্যে এল সবচেয়ে বড় চকোলেট ফাউন্টেন, খুলে গেল বিশ্বের বৃহত্তম 'চকোলেট মিউজিয়াম'-এর দরজা

  • চকোলেট প্রেমীদের জন্য সুখবর
  • তৈরি হল বিশ্বের বৃহত্তম 'চকোলেট মিউজিয়াম'
  • বিশ্বের বৃহত্তম চকোলেট ফাউন্টেন রয়েছে এখানে
  • ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে খোলা হয়েছে এই চকোলেট মিউজিয়াম

deblina dey | Published : Sep 15, 2020 8:01 AM IST / Updated: Sep 15 2020, 01:34 PM IST

চকোলেট প্রেমীদের জন্য সুখবর। বিশ্বের বৃহত্তম 'চকোলেট মিউজিয়াম' তৈরি হল সুইৎজারল্যান্ডে। এই দেশ চকোলেট তৈরির জন্যই বিখ্যাত। বিশ্ব জুড়ে সংগ্রহশালাতো অনেক রয়েছে। তবে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে এই জাদুঘরটি অনন্য। 'লিন্ট হোম অফ চকোলেট' জাদুঘরটি ১৩ সেপ্টেম্বর সাধারণ মানুষের জন্য খোলা করা হয়েছে। এটি উদ্বোধন করেছেন সুইস কিংবদন্তি টেনিস তারকা রজার ফেদেরার।

এই সংগ্রহশালার অন্যতম আকর্ষণ হল, এর মধ্যে থাকা চকোলেটের বৃহত্তম ফোয়ারা। ৩০ ফুট উচ্চতার এই চকোলেট ফাউন্টেন, বিশ্বের বৃহত্তম চকোলেট ফাউন্টেন। এই ফাউন্টেনটি যাদুঘরে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে দর্শকদের স্বাগত জানাবে। ৬৫,০০০ বর্গফুট এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে বিস্তৃত এই যাদুঘরটি একেবার অনন্য। এখানে বিশ্বের বৃহত্তম লিন্ট চকোলেটের দোকানও রয়েছে। জুরিখকে অনেকে বিশ্বের চকোলেট রাজধানী হিসাবে মনে করে।

উইলি ওঙ্কার চকোলেট কারখানার মতো নয়। এখানে অতিথিদের কিছু উপহার বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার অনুমতিও দেওয়া হবে। এই সংগ্রহশালায় চকোলেটের পুরো ইতিহাস পাওয়া যাবে। অনেক প্রদর্শনীর মাধ্যমে, কেউ কোকোর উৎপাদনের সূচনা, প্রাথমিক উত্পাদন প্রক্রিয়ার ইতিহাস এবং এর সম্পূর্ণ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যও দেখতে পাবে। এই সংগ্রহশালায়ও ক্যাফেটেরিয়ায় একটি 'চকোলেটরিয়া' থাকবে। এখানে লোকেরা চকোলেটির দিয়ে নিজস্ব স্বাদ অনুযায়ী চকোলেট তৈরি করে নিতে পারবে। 

জুরিখের কিলসবার্গ শহরে লিন্ট এবং স্প্রিংলি কারখানাটি ১৮৯৯ সাল থেকে শুরু হয়েছে। এই জাদুঘরটি তৈরি করতে সাত বছর সময় নিয়েছে। চকোলেট খাওয়া শরীর এবং মন উভয়ের জন্যই ভাল। এটির সাহায্যে হার্টের অ্যাক্টিভিটি ঠিক থাকে এবং মস্তিষ্কও ভাল থাকে। চকোলেট হৃদ্‌রোগীদের জন্য ওষুধ হিসাবে কাজ করে। তবে চকোলেটে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি এবং চিনি রয়েছে, তাই এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষের পক্ষে ক্ষতিকারক।

Share this article
click me!