১৫ আগস্ট দেশের সেরা এই ঐতিহাসিক স্থানে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করুন, আপনার মন দেশপ্রেমে ভরে উঠবে

দেশের এসব স্থান দেখে প্রতিটি দেশবাসী দেশপ্রেমে আপ্লুত হয়। যদি এমন জায়গায় ১৫ আগস্ট পালিত হয়, তাহলে স্বাধীনতা উদযাপনের আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যাবে, সেই সঙ্গে আপনি নিজেকে নিয়ে গর্ববোধ করবেন।

 

deblina dey | Published : Aug 7, 2023 8:23 AM IST

প্রায় ২০০ বছর ব্রিটিশ শাসনের অধীনে থাকার পর, ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ সালের স্বাধীনতা দিবসটি প্রতিটি দেশবাসীর জন্য সবচেয়ে বড় এবং গর্বের দিন। এই স্বাধীনতার পিছনে দেওয়া সংগ্রাম এবং ত্যাগ কখনই ভোলা যায় না। আমাদের দেশে এমন অনেক জায়গা আছে যা আমাদের মনে করিয়ে দেয় ব্রিটিশদের অত্যাচারের ফলে আমাদের দেশের স্বাধীনতার জন্য করা সংগ্রামের কথা। এসব স্থান দেখে প্রতিটি দেশবাসী দেশপ্রেমে আপ্লুত হয়। যদি এমন জায়গায় ১৫ আগস্ট পালিত হয়, তাহলে স্বাধীনতা উদযাপনের আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যাবে, সেই সঙ্গে আপনি নিজেকে নিয়ে গর্ববোধ করবেন।

এমন অনেক ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে, যেখানে আপনি স্বাধীনতা উদযাপন করতে পারেন, ভারতের বীর শহীদদের আত্মত্যাগের গল্প বলে। ১৫ আগস্টের দিন এসব স্থানে দেখা যায় ভিন্ন উদ্দীপনা। আপনি এই জায়গাগুলিতে গিয়ে স্বাধীনতা উদযাপনে অংশ নিতে পারেন বা আপনি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে পতাকা উত্তোলন করে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করতে পারেন।

১) ওয়াঘা বর্ডার

ওয়াঘা সীমান্তে স্বাধীনতা উদযাপন আপনার জন্য একটি গর্বের মুহূর্ত হবে। ১৫ আগস্টের ঠিক এক দিন আগে এখানে বিটিং রিট্রিট অনুষ্ঠানও অনুষ্ঠিত হয় এবং দেশপ্রেমের রঙে নিজেকে রাঙানোর জন্য দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এখানে পৌঁছায়।

২) শহীদ স্মৃতিসৌধ দিল্লী

দিল্লির জাতীয় শহীদ স্মৃতিসৌধ আমাদের দেশের বীর সন্তানদের আত্মত্যাগ সম্পর্কে আমাদের সচেতন করে তোলে। স্বাধীনতা দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে যাওয়াই স্বাধীনতা উদযাপনের শ্রেষ্ঠ উপায়। এর পাশাপাশি, আপনি কাছের লাল কেল্লায় কুচকাওয়াজ এবং পতাকা উত্তোলনও দেখতে পারেন।

৩) সবরমতি আশ্রম

দেশকে স্বাধীন করতে মহাত্মা গান্ধীর কী বিরাট অবদান ছিল তা কোনও ভারতীয়কে বলার প্রয়োজন নেই। এখান থেকেই মহাত্মা গান্ধী ডান্ডি মার্চ শুরু করেছিলেন। সবরমতি আশ্রম আমাদের দেশের একটি বিশেষ ঐতিহাসিক ঐতিহ্য। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এখানে ঘুরে আসতে পারেন।

৪) চন্দ্রশেখর আজাদ পার্ক

দেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গকারী বীর সন্তান মুক্তিযোদ্ধা চন্দ্রশেখর আজাদের আত্মত্যাগ কখনও ভোলার নয়। মাত্র ২৫ বছর বয়সে তিনি দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করেন। প্রয়াগ রাজে চন্দ্রশেখর আজাদের নামে একটি পার্ক তৈরি করা হয়েছে। ১৫ আগস্ট উপলক্ষে আপনি এখানে যেতে পারেন দেশের স্বাধীনতা দিবস উৎযাপনের জন্য।

Read more Articles on
Share this article
click me!