আগের তুলনায় দ্বিগুন, পশ্চিম মেদিনীপুরে জব ফেয়ারে চাকরি পেলেন ৩০৮ জন

  • পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জব ফেয়ার
  •  দ্বিতীয় পর্বের জব ফেয়ারে কর্মসংস্থান আগের তুলনায় দ্বিগুন
  •  মেদিনীপুর শহরের জেলা শাসক দফতরের উদ্য়োগে জব ফেয়ার
  • ফেয়ার শেষে ৩০৮ জনের হাতে নিয়োগপত্র দিলেন প্রশাসনের আধিকারিকরা

Asianet News Bangla | Published : Mar 1, 2020 6:10 PM IST

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত দ্বিতীয় পর্বের জব ফেয়ারে কর্মসংস্থান আগের বারের তুলনায় দ্বিগুন হল। শনিবার ও রবিবার দুদিন ধরে আয়োজিত মেদিনীপুর শহরের জেলা শাসক দফতরের এই জব ফেয়ারে রবিবার সন্ধ্যার সময় মোট ৩০৮ জনের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা। গতবারের যা ছিল ১১৯ জন।

মানুষ নয় ১০০ দিনের কাজের বরাত জেসিবি মেশিনকে, পুরুলিয়ায় চরম কেলেঙ্কারি

রবিবার সন্ধ্যায় দুদিনের এই অনুষ্ঠানটি শেষ হয়। যেখানে ইন্টারভিউ নেওয়ার জন্য উপস্থিত শিল্পপতিরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরের আধিকারিকরা, কর্ম প্রার্থীরা। গত কয়েক মাস আগে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দেওয়া ওয়েবসাইটে‌ জেলার বিভিন্ন শিল্পপতিদের কলকারখানায় কর্মখালির বিবরণ দেওয়া ছিল। সেইমতো এবার দুই হাজার তিনশো যুবক-যুবতী চাকরির আবেদন করেছিলেন। সেই সমস্ত আবেদনগুলো খতিয়ে দেখে আবেদন করা কোম্পানির প্রতিনিধিরা আবেদনকারীদের ইন্টারভিউ নিয়ে ছিলেন জেলাশাসক দফতরে আয়োজিত জব ফেয়ার প্রাঙ্গণে।

পিস্তল নিয়ে অমিত শাহের সভায় ব্যক্তি, জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ

 দুদিন ধরে এই ইন্টারভিউ পর্ব শেষ করে রবিবার সন্ধ্যায় তাদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। মোট ৩০৮ জনের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিয়ে এদিন জেলাশাসক রেশমি কমল বলেন," সরকারের উদ্যোগে কর্মসংস্থান মানেই অনেকের ধারণা সরকারি চাকরি। সেটা ভুল, প্রশাসনের উদ্যোগে বেসরকারি ক্ষেত্রেও কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়াটাও সরকারি কর্মসংস্থানের মধ্য়ে আসে। গতবারের যে পরিমাণ কর্মসংস্থান আমরা করে দিতে পেরেছিলাম, এবারে তার দ্বিগুণেরও বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে। পরের বার আরও বেশি করার চেষ্টা করব। এর দ্বারা কর্ম প্রার্থীরা যেমন কাজের সুযোগ পাবেন, তেমনি এই মনের মতো অনেক যোগ্য প্রার্থী পেয়ে যাবেন শিল্পপতিরা।"

কলকাতার বুকেও 'গোলি মারো', বিতর্কিত স্লোগানে কাঁপল ধর্মতলা

Share this article
click me!