মাও উপদ্রুত এলাকার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য বোর্ড পুলিশের, চালু হল বিশেষ হেল্পলাইন

  • জঙ্গলমহলের মাওবাদী উপদ্রুত এলাকায় বিশেষ ব্যবস্থা
  • মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য উদ্য়োগী পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিশ
  •  মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা সহযোগী বোর্ড উপহার দিল পুলিশ
  • আগত বিশেষভাবে সক্ষমদের জন্য শুভম - প্রকল্প শুরু করল জেলা পুলিশ 
     

Asianet News Bangla | Published : Feb 17, 2020 2:57 PM IST / Updated: Feb 19 2020, 10:28 PM IST

জঙ্গলমহলের মাওবাদী উপদ্রুত এলাকার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিশের বিশেষ উপহার। প্রায় ১০২৬ জন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা সহযোগী বোর্ড উপহার দিল পুলিশ।সেই সাথে পুলিশ অফিস ও থানাতে আগত বিশেষভাবে সক্ষমদের জন্য শুভম - প্রকল্প শুরু করল জেলা পুলিশ ৷

এবার কিডনিতেও ছড়াল সংক্রমণ, পোলবায় জখম ঋষভের অবস্থার আরও অবনতি

পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার জানিয়েছেন, জঙ্গলমহলের এসটি বেল্ট তথা মাওবাদী উপদ্রুত এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার সহযোগী বোর্ড উপহার দেওয়া হয়েছে। সংলগ্ন এলাকার প্রতিটি থানা মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের খোঁজ করে তাদের এই বোর্ড উপহার দিয়েছে। সেই সাথে একটি বিশেষ হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য।যেখানে মাধ্যমিক পরীক্ষার সময় কেউ জোরে মাইক বক্স ডিজে বাজালে ৮০০১০০৭৮৬৮ নম্বরে ফোন করে অভিযোগ দায়ের করতে পারে। 

থমকালো পেট্রোলের দাম, মুখভার গাড়ি চালকদের

শুধু তাই নয়, পরীক্ষার্থী ছাত্রছাত্রীদের ক্ষেত্রে কোনরকম কেউ বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করলেও এই নম্বরের সহযোগিতা পেতে পারে।  ইতিপূর্বে এই নম্বরটি মহিলা হেল্প লাইন নম্বর হিসেবে পরিচিত ছিল।ওই একই নম্বরটি মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ছাত্রছাত্রীদের  সহযোগিতার জন্য চালু থাকবে বলে পুলিশ সুপার জানান।

একইসঙ্গে এদিন পুলিশ সুপার আরও একটি বিশেষ সুবিধার কথা ঘোষণা করেছেন সাংবাদিক সম্মেলন করে। পুলিশ সুপার জানান," বহু থানাতে বিশেষভাবে সক্ষম লোকজন অভিযোগ বা বিভিন্ন প্রয়োজন নিয়ে আসেন। তারা বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কারণে থানার ভেতর পর্যন্ত প্রবেশ করতে পারেন না সহজে। তাই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার থানা সহ মোট পঞ্চাশটির মতো পুলিশ অফিসে ক্যাম্প বানিয়ে হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।তাদের সহযোগিতা করার জন্য একজন লোক নিযুক্ত থাকবে সবসময়।

তাপস সহ তিন মৃত্যুর জন্য দায়ী কেন্দ্র, বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন মুখ্যমন্ত্রী 

এ ধরনের পরিষেবা রাজ্যের বিভিন্ন অফিসে থাকলেও পুলিশ অফিসে ছিল না।" পুলিশের উদ্যোগে সোমবার থেকে নেওয়া এই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে "শুভম"। রাজ্যে প্রথম কোন পুলিশ অফিসে এই ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও পুলিশ সুপারের দাবি।

Share this article
click me!