বড়দিনের আগে শিশুদের আনন্দ দিতে হাসপাতালে ইস্টবেঙ্গলের কোচ, ফুটবলাররা
East Bengal FC রবিবার বড়দিন, তার আগে শনিবার সকালে মকুন্দপুরের বেসরকারি হাসপাতালে গেলেন ইস্টবেঙ্গলের কোচ স্টিফেন কনস্টানটাইন ও ফুটবলাররা। তাঁরা ওই হাসপাতালে গিয়ে শিশু ও বয়স্কদের সঙ্গে সময় কাটান, ফিজিওথেরাপি ও রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার উদ্বোধন করেন।
বড়দিনের আগে হাসপাতালে গিয়ে রোগীদের সঙ্গে সময় কাটালেন ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলাররা
এদিন সকাল ১১টা নাগাদ হাসপাতালে পৌঁছয় ইস্টবেঙ্গল দল। তাঁদের লাল গোলাপ ও সান্তাক্লজ টুপি দিয়ে অভ্যর্থনা জানান হাসপাতালের কর্মীরা। এরপর রোগীদের সঙ্গে দেখা করেন লাল-হলুদ কোচ, ফুটবলাররা।
বড়দিনের আগে হাসপাতালে গিয়ে বিশেষভাবে তৈরি কেক কাটলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ
হাসপাতালে গিয়ে গাছের চারা পোঁতেন ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলাররা। তাঁদের প্রত্যেকের নামে একটি করে গাছ বসানো হয়।
নিজের নামে একটি ফুলগাছের চারা পোঁতেন ইস্টবেঙ্গলের স্ট্রাইকার এলিয়ান্দ্রো
দলের সবার সঙ্গে হাসপাতালে যান ইস্টবেঙ্গলের স্ট্রাইকার এলিয়ান্দ্রোও। তিনি নিজের নামে ফুলগাছের চারা পোঁতেন।
হাসপাতালে ভর্তি থাকা শিশুদের সঙ্গে কথা বলে তাদের আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করেন সুহেররা
ইস্টবেঙ্গল দলের সদস্যরা হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ঘুরে ঘুরে শিশু, বয়স্ক রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন, তাঁদের হাতে সান্তাক্লজ টুপি, খেলনা ও উপহার তুলে দেন ফুটবলাররা।
সতীর্থদের সঙ্গে ইস্টবেঙ্গলের স্ট্রাইকার ক্লেইটন সিলভাও শিশুদের সঙ্গে সময় কাটান
হাসপাতালে ঘুরে রোগীদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি তাদের সঙ্গে ছবিও তোলেন ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলাররা।
হাসপাতালে একটি ফিজিওথেরাপি ও রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার উদ্বোধন করেন ইস্টবেঙ্গল কোচ
হাসপাতালে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটান ইস্টবেঙ্গলের কোচ, ফুটবলাররা। রোগীদের পাশাপাশি হাসপাতালের কর্মীরাও ফুটবলারদের দেখতে পেয়ে খুশি হন।
বড়দিন হাসপাতালে কাটাতে হবে বলে মন খারাপ শিশুদের, তাদের কিছুটা আনন্দ দিলেন ফুটবলাররা
শিশুদের সান্তাক্লজ টুপি পরিয়ে দেন লাল-হলুদ ফুটবলাররা। তাঁরা শিশুদের কোলে নিয়ে ছবিও তোলেন।