প্রচারে গিয়ে রোগী দেখলেন TMC প্রার্থী, ভোটের মুখে পরিষেবা পেয়ে মুছে যাবে কি গত ১০ বছর

  • প্রচারে গিয়ে রোগী দেখলেন তৃণমূল প্রার্থী 
  • তৃণমূল প্রার্থী আসলে একজন চিকিৎসক 
  •  শিশু-বৃদ্ধদের চক্ষু পরীক্ষা করলেন তিনি 
  • ভোটের মুখে আচমকা পরিষেবা  বসিরহাটে 

Asianet News Bangla | Published : Mar 24, 2021 11:40 AM IST / Updated: Mar 24 2021, 05:18 PM IST

প্রচারে গিয়ে রোগী দেখলেন তৃণমূল প্রার্থী। বসিরহাট মহাকুমার বসিরহাট দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী চিকিৎসক সপ্তসী বন্দ্য়োপাধ্য়ায়, ইতিমধ্যে প্রচার শুরু করেছেন। বসিরহাট ১, নম্বর ব্লক তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি শারিফুল মন্ডল, তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি শাহানুর মন্ডল। তৃণমূল নেতা সাহারব মন্ডল যুব তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে বসিরহাট ইটিন্ডা বাজারের যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সাতটি গ্রাম পঞ্চায়েতের একদিকে যুব তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা কর্মী সমর্থকদের নিয়ে কর্মীসভা।

আরও দেখুন, জোর করে নয়, ভালবেসেই মোদীর সভায় মেদিনীপুরবাসী, দেখুন কাঁথির ক্যানভাস 


 অন্যদিকে বসিরহাট নিমদাঁড়িয়া কোদালিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ কোদালিয়া ৮২,নম্বর বুথ এর এক কর্মীসভার আয়োজন করা হয়েছিল, তৃণমূল কংগ্রেসের মনোনীত প্রার্থী ডাক্তার সপ্তসীবন্দ্য়োপাধ্য়ায়, নিমদাঁড়িয়া কোদালিয়য়া গ্রামে গিয়ে প্রচার করলেন পাশাপাশি ছোট শিশু থেকে বয়স্ক বৃদ্ধ-বৃদ্ধাকে চক্ষু পরীক্ষা করলেন এই উদ্যোগকে একদিকে গ্রামের মানুষ নির্বাচনের আগে প্রার্থীর কাছ থেকে বিনা পয়সায় চোখ পরীক্ষা করে নিলেন। অন্যদিকে দুহাত ভরে আশীর্বাদ দিলেন। বসিরহাট ১, নম্বর ব্লকের যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শরিফুল মন্ডল বলেন,' যেভাবে ডাক্তারবাবু প্রার্থী হয়ে মানুষের পাশে যাচ্ছেন। গ্রামের আবালবৃদ্ধবনিতা পাশে দাঁড়িয়েছেন তাতে আমরা কৃতজ্ঞ ও  আবেগ ভালোবাসা পাচ্ছি। ২০১৬ নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস বসিরহাট দক্ষিণ বিধানসভা থেকে ২৪,হাজার ভোটে জিতেছিল। এবার সেটা দ্বিগুণ হবে বলে জানান তিনি।

 

আরও পড়ুন, 'কবিগুরুর এই মাটিতে কেউ বহিরাগত নন দিদি', মোদীর যুক্তি শুনে বাঁকুড়ায় কী বার্তা মমতার 

 

পাশাপাশি তিনি আরও জানালেন, যুব তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা কর্মী সমর্থকরা যেভাবে তৃণমূল কংগ্রেসকে জেতার জন্য তৃণমূল প্রার্থীকে সঙ্গে করে নিয়ে  বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন।  সুবিধা-অসুবিধা মানুষের কথা ভাবছেন তাতে শুধু সময়ের অপেক্ষা জেতার জন্য। তবে প্রচারে গিয়ে রোগী দেখে বাড়তি ইমপ্রেশন জোগাড়ে চাপ বাড়ল কি বিরোধী পক্ষে। এহেন ভোটের মুখেই যে চিকিৎসকের পরিষেবা পেয়ে রাতারাতি গত ১০ বছর ভূলে যাবে, এমন ভাবা ভূল -চাপান উতোর রাজনৈতিক মহলে।

Share this article
click me!