ব্যারাকপুরের বিরিয়ানির দোকানে ভরদুপুরে গুলিবর্ষণ দুষ্কৃতীদের। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন ২ জন।আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই দুই কর্মীকে চিকিৎসার জন্য বারাকপুরের বিএনবোস মহাকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
ব্যারাকপুরের বিরিয়ানির দোকানে ভরদুপুরে গুলিবর্ষণ দুষ্কৃতীদের। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন ২ জন।স্বাভাবিকভাবেই খাবারের দোকানে এভাবে আচমকা গুলিবর্ষণে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। খবর পেতেই ঘটনাস্থলে এসে পৌছেছে পুলিশ। কিন্তু ভরদুপুর প্রসিদ্ধ বিড়িয়ানির দোকানে কেন চলল গুলি, তাও আবার ৫ রাউন্ড। অর্থাৎ নিশ্চিত লক্ষ্য নিয়েই দুষ্কৃতিরা এসে ছিল বলে অনুমান করা যায়। তবুও এই ঘটনায় হকচকিয়ে গিয়েছে অনেকেই। রাজনৈতিক কোনও সূত্রপাতও প্রকাশ্যে আসেনি, তাহলে নিছকই ছাপোষা কর্মীচারীদেরকে কেনই বা নিশানা করল, নাকি অন্য কোনও বিরাট ইস্যু লুকিয়ে রয়েছে, তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, বারাকপুর ওয়ারলেস সংলগ্ন একটি প্রসিদ্ধ বিরিয়ানির দোকানে ৩ জন দুষ্কৃতী বাইকে করে এসে ৫ রাউন্ড গুলি চালায়। দোকানের দুজনের কারিগরের শরীরে সেই গুলি লেগে যায়।আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই দুই কর্মীকে চিকিৎসার জন্য বারাকপুরের বিএনবোস মহাকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এলাকায় দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনায় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।এদিন ভরদুপুরে স্বাভাবিকভাবেই খাবারের দোকানে আচমকা গুলিবর্ষণে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। খবর পৌঁছতেই ঘটনাস্থলে এসে পৌছয় পুলিশ। কিন্তু ভরদুপুর প্রসিদ্ধ বিড়িয়ানির দোকানে কেন চলল গুলি এনিয়ে প্রশ্ন ছড়িয়েছে। এখনও অবধি এই ঘটনা কেউ গ্রেফতার হয়নি। এদিনে গুলি বর্ষণে ৫ রাউন্ড গুলি চালিয়েছে দুষ্কৃতিরা বলে জানিয়েছে ওই দোকান কর্তৃপক্ষ। অর্থাৎ নিশ্চিত লক্ষ্য নিয়েই দুষ্কৃতিরা এসে ছিল বলে অনুমান করা যায়। তবুও এই ঘটনায় হকচকিয়ে গিয়েছে অনেকেই। রাজনৈতিক কোনও সূত্রপাতও প্রকাশ্যে আসেনি, তাহলে নিছকই ছাপোষা কর্মীচারীদেরকে কেনই বা নিশানা করল, নাকি অন্য কোনও বিরাট ইস্যু লুকিয়ে রয়েছে, তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন, আচমকাই বেরিয়ে এল ঝাঁঝালো গ্যাস, মুর্শিদাবাদে ক্লোরিন গ্যাস লিক করে অসুস্থ ১৮
প্রসঙ্গত, বাংলায় সদ্য একের পর এক অপরাধের ঘটনায় শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষে। সদ্য রহড়ার বোমা বিস্ফোরণকাণ্ডে প্রাণ হারিয়েছে এক তরুণ। দিলীপ ঘোষ বলেন,' সংবাদমাধ্যমে আমরা রোজ দেখি, কোথাও না কোথাও গুলি -বোমা বিস্ফোরণ চলছে। পুলিশ কেন হাত গুটিয়ে বসে আছে, বলে প্রশ্ন তোলেন এদিন তিনি। অপরাধীরা তো এখন পার্টির নেতা হয়ে গিয়েছে। পুলিশের হিম্মত নেই। তাঁদের গায়ে হাত দেওয়া তো দূর, পুলিশ একটা এফআইআর-ও নিতে পারে না।' যদিও মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর রাজ্য়ে একাধিক জায়গা থেকে বোমা-আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হচ্ছে। কিন্তু এভাবে আর কত দিন, নিরাপত্তা এবং জীবনের এই অনিশ্চয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে সাধারণ মানুষ।
আরও পড়ুন, 'সমস্যার সমাধান না হলে বলে দেব', নাড্ডা-সাক্ষাতের দিন কীসের ইঙ্গিত অর্জুনের
আরও পড়ুন, বিজেপি নেতা অভিজিৎ খুনের জের, তৃণমূল বিধায়ক পরেশ পাল-সহ ২ জনকে তলব করল সিবিআই