'বাংলাদেশ সহ অসমের উগ্রবাদীরা আশ্রয় নিচ্ছে রাজ্যে', 'সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর' বলে তোপ দিলীপের

'রাজ্য সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর',  সোমবার ভোরে মেদিনীপুর শহরের রাস্তায় প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে তোপ দাগলেন দিলীপ ঘোষ।  মেদিনীপুর কলেজ মাঠে খেললেন ফুটবল। 

Asianet News Bangla | Published : Aug 30, 2021 3:58 AM IST / Updated: Aug 30 2021, 09:39 AM IST

'রাজ্য সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর',  সোমবার ভোরে মেদিনীপুর শহরের রাস্তায় প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে তোপ দাগলেন দিলীপ ঘোষ। দুদিনের বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে মেদিনীপুর শহরে অবস্থান করছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ। সোমবার ভোর সাড়ে পাঁচটা থেকে শহরে প্রথম ভ্রমণ করে মেদিনীপুর কলেজ মাঠে খেললেন ফুটবল। সাধারণ মানুষের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলে শহরের রাস্তার পাশে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভ্যাকসিন সেন্টার পরিদর্শন করলেন তিনি। চায় পে চর্চা নিয়ে আসরে মাতালেন বেশ কিছুক্ষণ।

আরও পড়ুন, CBI: 'ভাইপোর ১২ কোটির বাড়িটা কি গাছ কেটে এল', কয়লাকাণ্ডে বিস্ফোরক দিলীপ

 সোমবার ভোরে মেদিনীপুর শহরের রাস্তায় প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে পড়েছিলেন তিনি। মেদিনীপুর কলেজ মাঠে এসে খেলোয়াড়দের সঙ্গে কিছুক্ষণ ফুটবল নিয়ে খেলেন। পরে মাঠে হাঁটতে আসা লোকজনের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলেন। রাজ্যের একাধিক পরিস্থিতি নিয়ে সরকারের কাজের সমালোচনা করেন। তারপর মাঠের পাশে থাকা পঞ্চুরচক এলাকায় একটি চা দোকানে চায় পে চর্চা আসর নিয়ে বসে যান।  পুনরায় রিং রোড হয়ে হেঁটে কেরানিতলা এলাকায় একটি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে টিকাকরন প্রক্রিয়া পরিদর্শন করেন। কথা বলেন লাইনে দাঁড়ানো লোকজনের সঙ্গে।

আরও পড়ুন, 'সমগ্র ব্যবস্থাটাকে জালিয়াতি করে তুলছেন, মাননীয়া', শিক্ষক-নিয়োগ ইস্যুতে বিস্ফোরক সুজন

এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন যে, 'রাজ্যে সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর তৈরি হচ্ছে।' তিনি বলেন, 'এই রাজ্যটা বরাবরই এরকম রয়ে গেছে। আকালির উগ্রবাদীরা এখানে এসে আশ্রয় নেয়। মনিপুর, অসম, মিজোরামের উগ্রবাদীরা এখানে আশ্রয় নিচ্ছে এবং ধরা পড়ে যায়। বাংলাদেশের সিমি জামাত উগ্রবাদী রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারী সকলেই এখানে এসে আশ্রয় নেয়। এমনটাই কেন হয়,' বলে প্রশ্ন তুলেছেন দিলীপ। এদিন তিনি কলকাতা বিমানবন্দরে উদ্ধার হওয়া তেজক্রিয় পদার্থ ক্যালিফোর্ণিয়াম নিয়েও নিশানা করেছেন। তিনি বলেন,'আন্তর্জাতিক স্তরের বিশেষ একটি পদার্থ এখানে উদ্ধার হল, যার মূল্য প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। আফগানিস্তানের টাকা এখানে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে। বারবার কেন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটবে।  এই সমস্ত কারণে বাংলার প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে চিন্তার প্রয়োজন রয়েছে। মানুষকে সতর্ক হওয়া দরকার রয়েছে। সরকার যদি সতর্ক না হয় এখানকার সমাজ জীবন নষ্ট হয়ে যাবে।'

   আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়  

আরও পড়ুন, রাজ্য়ের সর্বনিম্ন সংক্রমণ এই জেলায়, বৃষ্টিতে হারাতেই পারেন পুরুলিয়ার পাহাড়ে

আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা 

আরও পড়ুন, বনগাঁ লোকাল নয়, জাপানে ঠেলা মেরে ট্রেনে তোলে প্রোফেশনাল পুশার, রইল পৃথিবীর আজব কাজের হদিস 

 

Share this article
click me!