মাইকে প্রচার করে দল ছাড়ার পর এবার তৃণমূলে যোগদান করতে ধর্ণায় বসলেন বিজেপি নেতা কর্মীরা। হাতে প্ল্যাকার্ডে লেখা রয়েছে ‘বিজেপি করে আমরা ভুল করেছি। আর ভুল করব না। আমাদের তৃণমূলে নেওয়া হোক”। ঘণ্টাখানেক ধরে ধর্ণা চলার পর তৃণমূলের স্থানীয় অঞ্চল সভাপতির আশ্বাসে সকলে বাড়ি ফিরে যান।
২ দিনের শিশু কোভিড আক্রান্ত, অসাধ্য সাধন করলেন বর্ধমানের চিকিৎসকরা ..
বিধানসভা নির্বাচনে সব থেকে বেশি হিংসা হয়েছিল বোলপুর বিধানসভার ইলামবাজারে। বিজেপি প্রার্থী অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায়ের গাড়ি ভাংচুর করা হয়। বিজেপির বুথ কর্মীদের মারধর করে রাস্তার ধারে ফেলে দিয়ে যাওয়া হয়। ফলাফল ঘোষণার পরেই বহু কর্মী গ্রামছাড়া। বিজেপি নেতৃত্ব তাদের কোনভাবে বাড়ি ফেরাতে পারেনি। বাধ্য হয়ে তৃণমূলের শরণাপন্ন হয় তারা। সোমবার সকালে প্রায় ৪০০ বিজেপি কর্মী সমর্থক তৃণমূলে ফিরতে চেয়ে ইলামবাজার পার্টি অফিসের সামনে ধর্নায় বসেন। তাদের আকুতি তৃণমূলে ফিরিয়ে নেওয়া হোক। পরে তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি ফজরুল রহমানের আশ্বাসে তারা নিজ নিজ বাড়ি ফিরে যান। ফজরুল তাদের জানিয়ে দেন, জেলা নেতৃত্ব এবং মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার সঙ্গে কথা বলে দলে ফিরেইয়ে নেওয়া হবে।
'রক্তে ভেজা বাংলা চাই না', ভোট সন্ত্রাস নিয়ে রবীন্দ্রনাথের কবিতা বলে মমতাকে নিাশানা রাজ্যপাল ধনকড়ের...
বিজেপির আইটি সেলের ইলামবাজার ইনচার্জ তুষার মণ্ডল বলেন, “আমরা বিজেপি করতাম। বিজেপি চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি। এমনকি ফলাফল বের হওয়ার পর নেতাদের আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। বিজেপি নেতৃত্ব আমাদের সঙ্গে অন্যায় করেছে। তাই আমরা নিজেদের ভুল স্বীকার করে নিয়ে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করার ইচ্ছে প্রকাশ করে ধর্নায় বসেছিলাম। তৃণমূল নেতৃত্ব আশ্বাস দিয়েছেন। তাই আমরা বাড়ি ফিরে গেলাম”। ফজরুল বলেন, “আমরা দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলব। সেখান থেকে সবুজ সংকেত পেলেই তাদের তৃণমূলে নেওয়া হবে”।
লাদাখ স্ট্যান্ড অফের মতই ভারত দক্ষিণে চিনকে অস্বস্তিতে ফেলতে পারে ...