পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিভিন্ন দফতরে শূন্যপদ সংক্রান্ত রিপোর্ট চেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই খবরের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে নিয়োগের জল্পনা শুরু হয়েছে। অনেকে মনে করছেন ২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে নতুন কর্মী নিয়োগ করতে পারে রাজ্য সরকার।
সরকারি হোক বা বেসররকারি- চাকরির মন্দার বাজারের কথা সকলের জানা। ঝুলি ভর্তি ডিগ্রি থাকলেও মিলছে না চাকরি। বাড়ছে বেকারত্বের সংখ্যা।
210
এই আবহে বড় খবর দিল মমতা সরকার। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীনস্থ সকল দফতরের কাছে বিশেষ রিপোর্ট চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী।
310
কোন দফতরে কত শূন্যপদ আছে তা জানতে চাওয়া হয়। এবার সেই সকল পদে বিপুল নিয়োগ হবে বলে মনে করছেন সকলে।
410
প্রকাশ্যে আসা রিপোর্ট বলছে, বিশেষ করে সচিবালয়গুলোতে আপার ডিভিশন অ্যাসিস্ট্যান্ট, লোয়ার ডিভিশন অ্যাসিস্ট্যান্ট, হেড অ্যাসিস্ট্যান্ট ও সেকশন অফিসার পদে মোট অনুমোদিত পদ এবং সেখানে কতজন কর্মী কর্মরত রয়েছে সেই তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে।
510
এই পরিসংখ্যান জমা দেওয়ার সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ৩১ তারিখের মধ্যে সেই রিপোর্ট জমা দিতে হবে।
610
এই তথ্য চাওয়ায় শুরু হয়েছে জল্পনা। আচমকা কেন মুখ্যমন্ত্রী এই রিপোর্ট চাইলেন তা জানতে আগ্রহী সকলে।
710
অধিকাংশ মনে করছেন, ২০২৬ সালে নির্বাচন। তার আগে হয়তো মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য প্রশাসনে নতুন কর্মী নিয়োগ করবেন।
810
তেমনই অনেকের মত এই শূন্যপদ নিয়ে হবে রাজনীতি। আবার কারও মতে অন্য কোনও পরিকল্পনা আছে।
910
এদিকে এখনও রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ ঘোষণা করা হয়নি। যা নিয়ে উত্তেজনা দেখা যাচ্ছে কর্মীদের মধ্যে।
1010
একই মাঝে এমন রিপোর্ট চাওয়ার কারণ নিয়ে বাঁধছে ধোঁয়াশা।