শুক্রবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্য বিজেপির সদ্য নির্বাচিত সভাপতি বলেন, ‘’তৃণমূলের আরও একটি চক্রান্ত সামনে এসেছে। মোহন ভাগবতকে গ্রেফতার করতে হবে। না করার ৪০ বছরের চাকুরি কেরিয়ার নষ্ট করেছিল। যেভাবে একটা সাংবিধানিক সংস্থাকে আক্রমণ করছে তৃণমূল কংগ্রেস। তৃণমূল এখনও প্রমান করতে পারেনি যে বাঙালি বলে তাঁদের বিতাড়িত হতে হবে। মানুষ কথা বলতে চাইছে, সরকারের সমালোচনা করতে চাইছে। তৃণমূল মৃত্যু ঘন্টা শুনতে পাচ্ছে। বিএলওদের আক্রমণ করছে।''
25
পার্কসার্কাসে জমি দখল নিয়ে রাজ্যসরকারকে তুলোধনা শমমীকের
বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রামে ম্যাগনিফায়েট জোনের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকার উদাসীন। পার্কসার্কাস জমি দখল করা রয়েছে, রাজ্য সাহায্য না করায় রেল হতাশ হয়ে রয়েছে। রায়গঞ্জে ৩৩টি পুরাতাত্ত্বিক জিনিস অবৈধ ভাবে দখল হয়েছে। ২০০৭ সালে তৎকালীন রেলমন্ত্রী যে প্রজেক্ট করেছিল কবি সুভাষে সেখানে ৯মাসের জন্য বন্ধ রাখতে হয়েছে। কারণ অবৈধ ভাবে হয়েছে। এরা প্রকৃতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। বৌবাজারে মেট্রোয় যা হয়েছে সেটা ম্যানমেড।
35
দুর্গাপুজোর অনুদান নিয়ে কটাক্ষ
এদিন শমীক ভট্টাচার্য মুখ্যমন্ত্রীর ক্লাবগুলোকে অনুদান দেওয়া নিয়েও কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, ‘’১ লাখ ১০হাজার টাকা দেওয়া হল। তারা কত বড় পুজো করবে । সেটার থেকেও দুর্গাপুজো করতে গিয়ে যে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে সেখানে যদি ব্যবস্থা নিতেন। দুর্গা অনেক বেশি খুশি হত। তা নয় এটা একটা প্রচার সর্বস্ব সরকার।''
‘’এটা সাংবিধানিক সংস্থা। বারবার তাকে আক্রমণ করা হচ্ছে। যারা শরণার্থী তাদের পাশে বিজেপি আছে। দিল্লিতে দেখা যাচ্ছে ভোটার লিস্টে যাদের নাম রয়েছে তাদের কোনও অস্তিত্ব নেই। একজন বাঙালি চিনিয়ে দিচ্ছে, বলছে এরা বাংলাদেশের।''
55
অনুপ্রবেশ বন্ধে রাজ্য সরকারের সদিচ্ছার অভাব!
‘’কেন্দ্র রাজ্য বর্ডারে যৌথ কাজ না করলে, অনুপ্রবেশ বন্ধ করা সম্ভব নয়।বিএলওরা যদি নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে তাহলে যারা করছে তাদের নিরাপত্তা কী হবে? সরকারটাই নিরাপত্তাহীনতায় চলে যাচ্ছে। ইসি, তৃণমুল, আমরা আমাদের মতো কাজ করছি। আমরা ত্রুটি মুক্তি ভোটার তালিকা যাতে হয় সেই চেষ্টা করছি। ঘেরাও করে দেখুক। এখনও কর্মীরা আছে ঘর ছাড়া। তারপর কী বিজেপি উঠে গেছে? রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের কথা বলে তৃণমূল। আরজি কর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস নয়?''