নির্যাতিতার ডায়েরিতে 'খুব আনন্দে থাকো', রহস্যময় লেখার পাশাপাশি মোবাইল মেসেজ খতিয়ে দেখছে সিবিআই

নির্যাতিতার লাল ডায়েরিতে 'খুব আনন্দে থাকো' লেখাটি কে লিখেছে তা খুঁজছে সিবিআই। ডায়েরির ছেঁড়া পাতা, রাতের ফোন নজরদারি সহ নানা তথ্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Saborni Mitra | Published : Sep 5, 2024 10:00 AM IST

112
নির্যাতিতার ডায়েরি

আরজি করের নির্যাতিতার ডায়েরি থেকেই সেই রাতের ঘটনা সম্পর্কে জানতে মরিয়া চেষ্টা করছে সিবিআই। ঘটনার পরই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে নির্যাতিতার লালরঙেরে ডায়েরি।

212
তিনটি শব্দেই ধাঁধা

নির্যাতিতার ডায়েরিতে লেখা হয়েছে 'খুব আনন্দে থাকো'। এই তিনটি শব্দ কে লিখেছে, কেনই বা লিখেছে তারই সন্ধান করছে সিবিআই।

312
সাদা পাতায় লেখা

নির্যাতিতার লাল ডায়েরির পাতা সাদা। একটি পাতায় নীল কালিতে সুন্দর করে লেখা রয়েছে 'খুব আন্দনে থাকো'। কেন এমন একটি লাইন লেখা হল- তারই সন্ধান শুরু করেছে সিবিআই।

412
সাদা পাতায় লেখা

নির্যাতিতার লাল ডায়েরির পাতা সাদা। একটি পাতায় নীল কালিতে সুন্দর করে লেখা রয়েছে 'খুব আনন্দে থাকো'। কেন এমন একটি লাইন লেখা হল- তারই সন্ধান শুরু করেছে সিবিআই।

512
নির্যাতিতার ডায়েরি ঘিরে রহস্য

সিবিআই সূত্রের খবর, ব্যারাকপুর থেকে সোদপুর পর্যন্ত নির্যাতিতার চেম্বারের বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেছে ডেয়ারিতে। কিন্তু তাতেই বড় বেখাপ্পা লাগছে 'খুব আনন্দে থাকো'এই তিনটি শব্দ।

612
উত্তর পেতে গ্রাফোলজিস্টের সাহায্য

'খুব আনন্দে থাকো'এই শব্দ নির্যাতিতার নিজের হাতে লেখা কিনা তা খতিয়ে দেখতে সিবিআই গ্রাফোলজিস্ট বা হস্তাক্ষর বিশারদের দ্বারস্থ হয়েছে। সেখান থেকেই পাওয়া যায় কে লিখেছে তার উত্তর। পাশাপাশি যে লিখেছে তার মনের অবস্থার ঠিকানাও পেতে পারে সিবিআই।

712
ডায়েরির ছেঁড়া পাতা

আগেই ডায়েরির ছেঁড়া পাতা উদ্ধার হয়েছিল সেমিনার হল থেকে। তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে সিবিআই-এর।

812
ফোনেও রহস্য

নির্যাতিতার মা দাবি করেছে সেই রাতে তাঁর মেয়ে তাঁর সঙ্গে বেশিক্ষণ কথা বলেনি। কিন্তু নাইট ডিউটি থাকলে অনেকক্ষণ কথা বলত। তাই নির্যাতিয়ার মাও প্রশ্ন তুলেছে কেন সে বেশি সময় কথা বলেনি।

912
প্রেমিককে ফোন করেনি

সম্প্রতি নির্যাতিতার মায়ের বয়ান থেকে সামনে এসেছে সেই রাতে নির্যাতিতা তাঁর বন্ধু (যার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়ে রয়েছে) তাকে রাত ১১টা নাগাদ ফোন করেছিল। কিন্তু সেই ব্যস্ত থাকায় বেশি সময় কথা হয়নি। কিন্তু হাত খালি হওয়ার পরেই তাঁর বন্ধু ফোন করে। নির্যাতিতা ফোন ধরেনি। টেস্টট মেসেজ করলেও তার উত্তর দেয়নি নির্যাতিতা।

1012
উত্তর দিয়েছিল আত্মীয়ের মেসেজের

অথচ সেই রাতেই ২টো ৩ মিনিটে নির্যাতিতার মোবাইল থেকে আত্মীয়ের ফোনে একটি মেসেজ যায়। সেটি কে বা করা করেছিল? নির্যাতিয়া সেই সময় পর্যন্ত বেঁচে ছিলা কিনা তাও খতিয়ে গেখছে পুলিশ।

1112
রহস্যময় সেই রাত

নির্যাতিতার মা জানিয়েছে, রাত ঘিরে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। যার উত্তর তিনি খুঁজছেন। সেই রাতে ফোনে খাবার অর্ডার করেছিল তাঁর মেয়ে। কী কী খাবার দিয়েছিল তাও তাঁকে জানিয়েছিল। মন ভাল ছিল মেয়ের। কিন্তু তাঁর সঙ্গে বেশিক্ষণ কথা বলতে চায়নি। বন্ধুর মেসেজের উত্তর দেয়নি- এই কেন গুলির উত্তর তাঁর মত সিবিআই-ও খুঁজছে।

1212
ফোনে নজরদারি

সেই রাতে নির্যাতিতা ও তাঁর আশেপাশে যারা উপস্থিত ছিল তাদের মোবাইল ফোন ট্র্যাক করেছে পুলিশ। তাদের গতিবিধিও খতিয়ে দেখছে। 

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos

Recommended Photos