আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার পরও এই ভয়ঙ্কর কাজে মেতেছিলেন সন্দীপ! মারাত্মক তথ্য পেল CBI
৮ আগস্ট রাতে আরজি কর হাসপাতালের চার দেওয়ালের মধ্যে ঠিক কী ঘটেছিল? এখন এই প্রশ্নের উত্তরই খুঁজছে সকলে। চিকিৎসক ধর্ষণ, খুনের ঘটনার রহস্যভেদ করতে জোরকদমে তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই। মামলা গিয়ে পৌঁছেছে সুপ্রিম কোর্টে। এরই মধ্যে মারাত্মক তথ্য পেল সিবিআই।
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় দেশজুড়ে তোলপাড়।
210
হাসপাতালে দুর্নীতির ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে। হাসপাতালে এমন ভয়াবহ ঘটনা ঘটার পরেও নাকি সন্দীপ দমে যাননি।
310
সিবিআই সূত্রে খবর, নিও নেটাল কেয়ার ইউনিটের ইনজেকশন অ্যাম্পিউলের বরাত নিজের লোককে পাইয়ে দিতে শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়েছেন সন্দীপ ঘোষ।
410
অগাস্টের ৭ তারিখ তৎকালীন এমএসপিভি সঞ্জয় বশিষ্ঠের সই করা টেন্ডার নোটিস ইস্যু হয়।
510
নিও নেটাল কেয়ার ইউনিটের জন্য ইনজেকশন অ্যাম্পিউলের জন্য টেন্ডার ডাকা হয়। জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ১৪ অগাস্ট ২০২৪।
610
ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পরেও এই বরাত পাইয়ে দিতে বিপ্লব সিংহের মধ্যস্থতায় এক ওষুধ সরবরাহকারীর সঙ্গে যোগাযোগ রেখে গিয়েছিলেন সন্দীপ, চাঞ্চল্যকর দাবি সিবিআইয়ের।
710
অচলাবস্থার সুযোগ নিয়ে চুপিসারে এই টেন্ডারও নিজের লোককে পাইয়ে দিয়ে মুনাফা পেতে পিছু হঠেনি সন্দীপ, দাবি সিবিআইয়ের।
810
এই টেন্ডার সম্পর্কে খোঁজ নিচ্ছে সিবিআইয়ের দুর্নীতি দমন শাখার তদন্তকারী অফিসারেরা। ইতিমধ্যে সঞ্জয় বশিষ্ঠকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
910
বর্তমান এমএসভিপির সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়ের থেকেও খোঁজ নিচ্ছে সিবিআই।
1010
সিবিআইয়ের দাবি, ঘটনার পর এই টেন্ডার ক্লোজ করে দেওয়া উচিত ছিল। ক্লোজ না করে নেক্সাস চালিয়ে গিয়েছেন সন্দীপ।